অবসরে ‘মিরাকল বাংলাদেশ’ নিয়ে কাজ করবেন মুহিত
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষে অবসরে যাওয়ার কথা আগেই জানিয়ে রেখেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। অবসর সময়ে বাংলাদেশে উন্নয়নের যে ‘মিরাকল’ ঘটে গেছে, তা নিয়ে কাজ করবেন তিনি। গতকাল ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক ই ইলাহী চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে পুরো বিশ্ব অবাক। গত ১০ বছরে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে। এমনকি বিশাল অর্থনীতির দেশ ভারতও বাংলাদেশের মতো সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। এ বিষয়ে গবেষণা হওয়া উচিত। যদিও এটা নিয়ে গবেষণা করার বিষয়ে কেউ ভাবেনি। তার বক্তব্যের রেশ ধরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, অবসরের পর আমার প্রথম কাজ হবে এটি নিয়ে গবেষণা করা। যদিও কাজটি সোজা হবে না।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের এই বদলে যাওয়ার পেছনে প্রধান শক্তি হিসেবে কাজ করেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি।
২০০৯ সালের শুরুতে আমরা এ খাতে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম নিয়েছিলাম। যে লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করেছিলাম, তার পুরোটাই পূরণ করেছিলাম। সেটাই হচ্ছে মৌলিক উন্নয়ন। আমার সৌভাগ্য হলো- আমি এ কাজটির সঙ্গে ছিলাম। আমারও অনেক ভূমিকা ছিল। কাজটিকে আমি ব্যাপকভাবে উপভোগ করেছি।
মুহিত বলেন, বিদ্যুৎ হচ্ছে মানুষের কর্মক্ষমতা। যে কারণে বিদ্যুতে অনবরতভাবে কাজ করতে হবে। লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করে তা টপকে যেতে হবে। অনবরতভাবে পরিকল্পনা বদলাতে হবে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, আমি যখন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেই, তখন আমার রুমে ইন্টারনেট ছিল না। এখন ইনফোগ্রাফি প্রেজেন্টেশন হচ্ছে।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষে অবসরে যাওয়ার কথা আগেই জানিয়ে রেখেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। অবসর সময়ে বাংলাদেশে উন্নয়নের যে ‘মিরাকল’ ঘটে গেছে, তা নিয়ে কাজ করবেন তিনি। গতকাল ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আশুগঞ্জ বিদ্যুৎকেন্দ্রের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক ই ইলাহী চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে পুরো বিশ্ব অবাক। গত ১০ বছরে বাংলাদেশ অনেক এগিয়েছে। এমনকি বিশাল অর্থনীতির দেশ ভারতও বাংলাদেশের মতো সাফল্য অর্জন করতে পারেনি। এ বিষয়ে গবেষণা হওয়া উচিত। যদিও এটা নিয়ে গবেষণা করার বিষয়ে কেউ ভাবেনি। তার বক্তব্যের রেশ ধরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থমন্ত্রী বলেন, অবসরের পর আমার প্রথম কাজ হবে এটি নিয়ে গবেষণা করা। যদিও কাজটি সোজা হবে না।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের এই বদলে যাওয়ার পেছনে প্রধান শক্তি হিসেবে কাজ করেছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি।
২০০৯ সালের শুরুতে আমরা এ খাতে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম নিয়েছিলাম। যে লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করেছিলাম, তার পুরোটাই পূরণ করেছিলাম। সেটাই হচ্ছে মৌলিক উন্নয়ন। আমার সৌভাগ্য হলো- আমি এ কাজটির সঙ্গে ছিলাম। আমারও অনেক ভূমিকা ছিল। কাজটিকে আমি ব্যাপকভাবে উপভোগ করেছি।
মুহিত বলেন, বিদ্যুৎ হচ্ছে মানুষের কর্মক্ষমতা। যে কারণে বিদ্যুতে অনবরতভাবে কাজ করতে হবে। লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করে তা টপকে যেতে হবে। অনবরতভাবে পরিকল্পনা বদলাতে হবে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, আমি যখন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেই, তখন আমার রুমে ইন্টারনেট ছিল না। এখন ইনফোগ্রাফি প্রেজেন্টেশন হচ্ছে।