খাতুনগঞ্জে নেই নির্বাচনী প্রভাব
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক থাকায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো প্রভাব পড়েনি দেশের বৃহৎ পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে। পেঁয়াজ, রসুন, চাল, ডালসহ প্রায় সব নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের দাম রয়েছে ক্রয়সীমার মধ্যে।
গতকাল খাতুনগঞ্জে ঘুরে দেখা গেছে, ভারতীয় নতুন পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১৮-১৯, আর পুরোনোটি বিক্রি হচ্ছে ১৫-১৭ টাকায়। খাজা ট্রেডার্সের মালিক আবদুল মান্নান জানান, এখন দেশি পেঁয়াজের ঘাটতি রয়েছে। তাই ভারতীয় পেঁয়াজ দিয়ে চাহিদা মেটানো হচ্ছে। তিনি আরো বলেন ‘প্রতি কেজি রসুন পাইকারিতে ৪৪-৪৭ টাকায় কিনছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া চীনা আদা ৬৮ এবং বার্মার আদা ৫৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মহাসড়কে যানজট না থাকায় সারা দেশে পণ্য সরবরাহ হচ্ছে দ্রুত। ফলে সরবরাহ ঘাটতি সৃষ্টি না হওয়ায় পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
ব্যবসায়ীরা জানান, সংসদ নির্বাচন এলেই এক সময় এ বাজার থাকতো ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু নির্বাচনের আগ মুর্হূতে পাইকারি ও খুচরা দুই বাজারেই ভোগ্যপণ্যের দাম তেমন বাড়েনি। ব্যবসায়ী সুমন কান্তি জানান, মসুর ডাল মানভেদে কেজিপ্রতি ৪২-৮০ টাকায় বিক্রি করছেন তিনি । বস্তাপ্রতি (৩৭ কেজি ) চিনি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭১৫ টাকায়। খাতুনগঞ্জের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বি আর ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী অমল কান্তি দাশ জানান, প্রতি কেজি এলাচ ১ হাজার ১৫ টাকা এবং ব্রাজিলের লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে ৬৭০ টাকায়। প্রতি কেজি সয়াবিন তেল ৮০-৮২ এবং পাম অয়েল ৫৫ টাকায় খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে।
শেয়ার করুন
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

আমদানি-রপ্তানি স্বাভাবিক থাকায় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কোনো প্রভাব পড়েনি দেশের বৃহৎ পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে। পেঁয়াজ, রসুন, চাল, ডালসহ প্রায় সব নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের দাম রয়েছে ক্রয়সীমার মধ্যে।
গতকাল খাতুনগঞ্জে ঘুরে দেখা গেছে, ভারতীয় নতুন পেঁয়াজ প্রতি কেজি ১৮-১৯, আর পুরোনোটি বিক্রি হচ্ছে ১৫-১৭ টাকায়। খাজা ট্রেডার্সের মালিক আবদুল মান্নান জানান, এখন দেশি পেঁয়াজের ঘাটতি রয়েছে। তাই ভারতীয় পেঁয়াজ দিয়ে চাহিদা মেটানো হচ্ছে। তিনি আরো বলেন ‘প্রতি কেজি রসুন পাইকারিতে ৪৪-৪৭ টাকায় কিনছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া চীনা আদা ৬৮ এবং বার্মার আদা ৫৮ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। মহাসড়কে যানজট না থাকায় সারা দেশে পণ্য সরবরাহ হচ্ছে দ্রুত। ফলে সরবরাহ ঘাটতি সৃষ্টি না হওয়ায় পণ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
ব্যবসায়ীরা জানান, সংসদ নির্বাচন এলেই এক সময় এ বাজার থাকতো ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু নির্বাচনের আগ মুর্হূতে পাইকারি ও খুচরা দুই বাজারেই ভোগ্যপণ্যের দাম তেমন বাড়েনি। ব্যবসায়ী সুমন কান্তি জানান, মসুর ডাল মানভেদে কেজিপ্রতি ৪২-৮০ টাকায় বিক্রি করছেন তিনি । বস্তাপ্রতি (৩৭ কেজি ) চিনি বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭১৫ টাকায়। খাতুনগঞ্জের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বি আর ট্রেডিংয়ের স্বত্বাধিকারী অমল কান্তি দাশ জানান, প্রতি কেজি এলাচ ১ হাজার ১৫ টাকা এবং ব্রাজিলের লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে ৬৭০ টাকায়। প্রতি কেজি সয়াবিন তেল ৮০-৮২ এবং পাম অয়েল ৫৫ টাকায় খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে।