মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সেবা ৭ দিন বন্ধ
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০
বেসরকারি খাতের মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) সব ধরনের লেনদেন ২৯ অক্টোবর রাত ১১টা ৫৫ থেকে ৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এই সাত দিনে গ্রাহকরা কোনো শাখা থেকে টাকা তুলতে পারবেন না, এমনকি কার্ড দিয়েও কোনো টাকা উত্তোলন করা যাবে না। ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করেও কোনো লেনদেন করা যাবে না। এ সময় ব্যাংকটি কোর ব্যাংকিং সিস্টেম (সিবিএস) নতুন করে স্থাপন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে বলা হয়, গ্রাহকদের উন্নত সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে কোর ব্যাংকিং সিস্টেমে ব্যাংকিং লেনদেন মাইগ্রেশন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে লেনদেন সাময়িকভাবে বিরত রাখার বিষয়ে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে সম্মতি জ্ঞাপন করা হয়েছে। এ সময় সব ধরনের শাখা ব্যাংকিং, চেক, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, রিয়েল টাইম গ্রাস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) লেনদেন, পয়েন্ট অব সেলস, এটিএম এবং ই-কমার্স সাইটের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড লেনদেন ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং বন্ধ থাকবে। বেসরকারি খাতের এই ব্যাংকের প্রায় সাত লাখ গ্রাহক রয়েছে। উন্নত সেবা দিতে দেশি সফটওয়্যারে পরিবর্তে ব্যাংক পরিচালনা বিদেশি সফটওয়্যার ব্যবহার করবে ব্যাংকটি।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০

বেসরকারি খাতের মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) সব ধরনের লেনদেন ২৯ অক্টোবর রাত ১১টা ৫৫ থেকে ৫ নভেম্বর সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। এই সাত দিনে গ্রাহকরা কোনো শাখা থেকে টাকা তুলতে পারবেন না, এমনকি কার্ড দিয়েও কোনো টাকা উত্তোলন করা যাবে না। ইন্টারনেট ব্যাংকিং ব্যবহার করেও কোনো লেনদেন করা যাবে না। এ সময় ব্যাংকটি কোর ব্যাংকিং সিস্টেম (সিবিএস) নতুন করে স্থাপন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। এতে বলা হয়, গ্রাহকদের উন্নত সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে কোর ব্যাংকিং সিস্টেমে ব্যাংকিং লেনদেন মাইগ্রেশন সম্পন্ন করার লক্ষ্যে লেনদেন সাময়িকভাবে বিরত রাখার বিষয়ে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে সম্মতি জ্ঞাপন করা হয়েছে। এ সময় সব ধরনের শাখা ব্যাংকিং, চেক, ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, রিয়েল টাইম গ্রাস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) লেনদেন, পয়েন্ট অব সেলস, এটিএম এবং ই-কমার্স সাইটের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড লেনদেন ও ইন্টারনেট ব্যাংকিং বন্ধ থাকবে। বেসরকারি খাতের এই ব্যাংকের প্রায় সাত লাখ গ্রাহক রয়েছে। উন্নত সেবা দিতে দেশি সফটওয়্যারে পরিবর্তে ব্যাংক পরিচালনা বিদেশি সফটওয়্যার ব্যবহার করবে ব্যাংকটি।