প্রণোদনার ঋণ প্রদানে আন্তরিক হওয়ার আহ্বান
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ জানুয়ারি, ২০২১ ০০:০০
করোনা মোকাবিলায় কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। ফলে ঋণ বিতরণের সময়সীমা বাড়িয়ে আগামী ৩১ মার্চ হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থ বিতরণে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও আন্তরিক ও কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন (এসএমই)।
গতকাল মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়। করোনার প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজের ঋণ বা বিনিয়োগ বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের সময়সীমা গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে পূরণ হয় লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক ঋণ বিতরণ। ফলে যেসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ে প্যাকেজের ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি, তাদের ৩১ মার্চের মধ্যে তা নিশ্চিতে একটি মাসভিত্তিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে ১৭ জানুয়ারির মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবমতে, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গত ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে মাত্র ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, এ সুযোগ শুধু প্রণোদনার ঋণ বিতরণের লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৩ জানুয়ারি, ২০২১ ০০:০০

করোনা মোকাবিলায় কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) খাতের উদ্যোক্তাদের জন্য সরকারঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্রণোদনার ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো। ফলে ঋণ বিতরণের সময়সীমা বাড়িয়ে আগামী ৩১ মার্চ হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থ বিতরণে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরও আন্তরিক ও কার্যকর ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন (এসএমই)।
গতকাল মঙ্গলবার বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়। করোনার প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সিএমএসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০ হাজার কোটি টাকার প্যাকেজের ঋণ বা বিনিয়োগ বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের সময়সীমা গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারিত ছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে পূরণ হয় লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক ঋণ বিতরণ। ফলে যেসব ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত সময়ে প্যাকেজের ঋণ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি, তাদের ৩১ মার্চের মধ্যে তা নিশ্চিতে একটি মাসভিত্তিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করে ১৭ জানুয়ারির মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবমতে, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো গত ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে মাত্র ১০ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড স্পেশাল প্রোগ্রামস ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, এ সুযোগ শুধু প্রণোদনার ঋণ বিতরণের লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।