ইমপোর্ট পারমিট নেই
হিলিতে কমেছে পেঁয়াজ আমদানি
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি | ৮ এপ্রিল, ২০২১ ০০:০০
ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করতে নতুন করে ইমপোর্ট পারমিট (আইপি) না পাওয়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি আগের তুলনায় কমেছে। ফলে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৬-৭ টাকা করে বেড়েছে। ইমপোর্ট পারমিট ইস্যু করা না হলে আসন্ন রমজানে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ হওয়ায় আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বন্দরের আমদানিকারকরা।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি হিলি স্থলবন্দর থেকে পেঁয়াজ কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করে থাকি। মাঝে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে যে পেঁয়াজের দাম ২৮ থেকে ৩০ টাকা থেকে কমে ১৯ থেকে ২০ টাকায় এসেছিল। আমদানি কম হওয়ার কারণে এখন সেই পেঁয়াজ দুদিনের ব্যবধানে বেড়ে ২৬ টাকায় দাঁড়িয়েছে, প্রতিদিনই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে, দামের কোনো নির্দিষ্ট নেই। এতে করে মোকামে পেঁয়াজ কিনতেও ভয় পাচ্ছে। রমজান না আসতেই যে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করল তাতে সামনে কী হয় সেই চিন্তা করছি।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক হারুন উর রশীদ জানান, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে সরকার আইপি ইস্যু বন্ধ রাখায় শুধু পূর্বে যাদের পেঁয়াজ আমদানির জন্য আইপি ছিল এর বিপরীতে সেগুলোর মাধ্যমে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত ছিল। বর্তমানে সেই পুরানো আইপি শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি কমে এসেছে। সরবরাহ কমায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করেছে। আমরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে পেঁয়াজের ইমপোর্ট পারমিটের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যদি নতুন করে আইপি দেওয়া হয়, তাহলে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি যেমন বাড়বে তেমনি দাম কমে আসবে।
শেয়ার করুন
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি | ৮ এপ্রিল, ২০২১ ০০:০০

ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করতে নতুন করে ইমপোর্ট পারমিট (আইপি) না পাওয়ায় দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি আগের তুলনায় কমেছে। ফলে পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৬-৭ টাকা করে বেড়েছে। ইমপোর্ট পারমিট ইস্যু করা না হলে আসন্ন রমজানে পেঁয়াজের আমদানি বন্ধ হওয়ায় আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বন্দরের আমদানিকারকরা।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আমি হিলি স্থলবন্দর থেকে পেঁয়াজ কিনে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করে থাকি। মাঝে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে যে পেঁয়াজের দাম ২৮ থেকে ৩০ টাকা থেকে কমে ১৯ থেকে ২০ টাকায় এসেছিল। আমদানি কম হওয়ার কারণে এখন সেই পেঁয়াজ দুদিনের ব্যবধানে বেড়ে ২৬ টাকায় দাঁড়িয়েছে, প্রতিদিনই পেঁয়াজের দাম বাড়ছে, দামের কোনো নির্দিষ্ট নেই। এতে করে মোকামে পেঁয়াজ কিনতেও ভয় পাচ্ছে। রমজান না আসতেই যে পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করল তাতে সামনে কী হয় সেই চিন্তা করছি।
হিলি স্থলবন্দরের পেঁয়াজ আমদানিকারক হারুন উর রশীদ জানান, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে সরকার আইপি ইস্যু বন্ধ রাখায় শুধু পূর্বে যাদের পেঁয়াজ আমদানির জন্য আইপি ছিল এর বিপরীতে সেগুলোর মাধ্যমে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত ছিল। বর্তমানে সেই পুরানো আইপি শেষ হয়ে যাওয়ার কারণে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি কমে এসেছে। সরবরাহ কমায় দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করেছে। আমরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরে পেঁয়াজের ইমপোর্ট পারমিটের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যদি নতুন করে আইপি দেওয়া হয়, তাহলে বন্দর দিয়ে পেঁয়াজের আমদানি যেমন বাড়বে তেমনি দাম কমে আসবে।