নতুন করে ৯১ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৯ জানুয়ারি, ২০২১ ০১:০৩
চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৯১ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। গত রবিবার ৬৩ প্রতিষ্ঠানকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
এ নিয়ে বেসরকারি খাতে ১০ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হলো। বাজার নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত বেসরকারিভাবে চাল আমদানি অব্যাহত রাখা হবে।
এ ছাড়া সরকারিভাবে চার লাখ মেট্রিক টন, জিটুজি পদ্ধতিতে দেড় লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হবে। এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন এইচএস কোড জারি করার পর সোমবার থেকে পুনরায় চাল আমদানি শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছিল। তবে লোকসানের কারণে আবারও তা বন্ধ হয়ে যায়।
চাল আমদানির শর্তে বলা হয়েছে, বরাদ্দপত্র ইস্যুর সাত দিনের মধ্যে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে হবে। এ সংক্রান্ত তথ্য খাদ্য মন্ত্রণালয়কে তাৎক্ষণিক ই-মেইলে জানাতে হবে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা এক হাজার থেকে পাঁচ হাজার টন বরাদ্দ পেয়েছেন, তাদের এলসি খোলার ১০ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ২০ দিনের মধ্যে বাকি চাল বাজারজাত করতে হবে।
এ ছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার টন পর্যন্ত বরাদ্দ পেয়েছে, তাদের এলসি খোলার ১৫ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ৩০ দিনের মধ্যে বাকি ৫০ শতাংশ চাল এনে বাজারজাত করতে হবে বলে শর্ত দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু করা যাবে না বলেও শর্ত দেওয়া হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৯ জানুয়ারি, ২০২১ ০১:০৩

চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি পর্যায়ে আরও ৯১ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। গত রবিবার ৬৩ প্রতিষ্ঠানকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণের জন্য এ সংক্রান্ত একটি চিঠি ইতিমধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
এ নিয়ে বেসরকারি খাতে ১০ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হলো। বাজার নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত বেসরকারিভাবে চাল আমদানি অব্যাহত রাখা হবে।
এ ছাড়া সরকারিভাবে চার লাখ মেট্রিক টন, জিটুজি পদ্ধতিতে দেড় লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হবে। এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন এইচএস কোড জারি করার পর সোমবার থেকে পুনরায় চাল আমদানি শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া তিন দিন বন্ধ থাকার পর গতকাল হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছিল। তবে লোকসানের কারণে আবারও তা বন্ধ হয়ে যায়।
চাল আমদানির শর্তে বলা হয়েছে, বরাদ্দপত্র ইস্যুর সাত দিনের মধ্যে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে হবে। এ সংক্রান্ত তথ্য খাদ্য মন্ত্রণালয়কে তাৎক্ষণিক ই-মেইলে জানাতে হবে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা এক হাজার থেকে পাঁচ হাজার টন বরাদ্দ পেয়েছেন, তাদের এলসি খোলার ১০ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ২০ দিনের মধ্যে বাকি চাল বাজারজাত করতে হবে।
এ ছাড়া যেসব প্রতিষ্ঠান পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার টন পর্যন্ত বরাদ্দ পেয়েছে, তাদের এলসি খোলার ১৫ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং ৩০ দিনের মধ্যে বাকি ৫০ শতাংশ চাল এনে বাজারজাত করতে হবে বলে শর্ত দিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। বরাদ্দের অতিরিক্ত আইপি (ইমপোর্ট পারমিট) ইস্যু করা যাবে না বলেও শর্ত দেওয়া হয়েছে।