পোশাক রফতানির নামে বিদেশে অর্থ পাচারের চেষ্টা
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ১৯ জানুয়ারি, ২০২২ ২০:৪৩
ফিলিপাইনে রফতানির সময় চট্টগ্রামে একটি বেসরকারি কন্টেইনার ডিপো থেকে তৈরি পোশাকের চালান আটক করেছে কাস্টমস। ওই চালানে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে ৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা পাচারের চেষ্টা হয় বলে জানিয়েছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
বুধবার চালানটি আটক করেন কাস্টমস এর অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্চ (এআইআর) বিভাগের কর্মকর্তারা।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ঢাকার উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের একটি রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান ফিলিপাইনে রফতানির জন্য তৈরি পোশাকের পৃথক চারটি চালান বেসরকারি কন্টেইনার ডিপো কেজিএস লজিস্টিকস এর কন্টেইনারে লোড করে। কিন্তু চালানগুলোতে ঘোষণার অতিরিক্ত পণ্য থাকার গোপন সংবাদের প্রেক্ষিতে কাস্টমস এর এআইআর শাখার লোকজন
বুধবার ওই ডিপোতে গিয়ে বিল অব এক্সপোর্ট ও চালানগুলো কায়িক পরীক্ষা করে ব্যাপক গরমিল খুঁজে পান।
কাস্টমস এর এআইআর শাখার ডেপুটি কমিশনার মো. শরফুদ্দিন মিয়া দেশ রূপান্তরকে জানান, রফতানি ঘোষণা অনুযায়ী ওই চারটি চালানে ২৪ হাজার ৩৪৪ পিস পোশাক থাকার কথা। কিন্তু শতভাগ কায়িক পরীক্ষা শেষে সেখানে ৫ লাখ ৬৯ হাজার ৩২২ পিস পোশাক পাওয়া যায়। এর মধ্য দিয়ে কোটি ৬২ লাখ ৬৭ হাজার ৭৮৮ টাকা পাচারের চেষ্টা হয়েছে।
তিনি জানান, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরূদ্ধে কাস্টমস অ্যাক্ট ১৯৬৯ এবং প্রচলিত অন্যান্য আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ১৯ জানুয়ারি, ২০২২ ২০:৪৩

ফিলিপাইনে রফতানির সময় চট্টগ্রামে একটি বেসরকারি কন্টেইনার ডিপো থেকে তৈরি পোশাকের চালান আটক করেছে কাস্টমস। ওই চালানে মিথ্যা ঘোষণার মাধ্যমে ৬ কোটি ৬২ লাখ টাকা পাচারের চেষ্টা হয় বলে জানিয়েছেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
বুধবার চালানটি আটক করেন কাস্টমস এর অডিট, ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসার্চ (এআইআর) বিভাগের কর্মকর্তারা।
কাস্টমস সূত্র জানায়, ঢাকার উত্তরা ৭ নম্বর সেক্টরের একটি রফতানিকারক প্রতিষ্ঠান ফিলিপাইনে রফতানির জন্য তৈরি পোশাকের পৃথক চারটি চালান বেসরকারি কন্টেইনার ডিপো কেজিএস লজিস্টিকস এর কন্টেইনারে লোড করে। কিন্তু চালানগুলোতে ঘোষণার অতিরিক্ত পণ্য থাকার গোপন সংবাদের প্রেক্ষিতে কাস্টমস এর এআইআর শাখার লোকজন
বুধবার ওই ডিপোতে গিয়ে বিল অব এক্সপোর্ট ও চালানগুলো কায়িক পরীক্ষা করে ব্যাপক গরমিল খুঁজে পান।
কাস্টমস এর এআইআর শাখার ডেপুটি কমিশনার মো. শরফুদ্দিন মিয়া দেশ রূপান্তরকে জানান, রফতানি ঘোষণা অনুযায়ী ওই চারটি চালানে ২৪ হাজার ৩৪৪ পিস পোশাক থাকার কথা। কিন্তু শতভাগ কায়িক পরীক্ষা শেষে সেখানে ৫ লাখ ৬৯ হাজার ৩২২ পিস পোশাক পাওয়া যায়। এর মধ্য দিয়ে কোটি ৬২ লাখ ৬৭ হাজার ৭৮৮ টাকা পাচারের চেষ্টা হয়েছে।
তিনি জানান, এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরূদ্ধে কাস্টমস অ্যাক্ট ১৯৬৯ এবং প্রচলিত অন্যান্য আইন ও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।