'কাপল' পেটানোই ঢাবি ছাত্রলীগকর্মী সুজয়ের নেশা!
ঢাবি প্রতিনিধি | ৩১ অক্টোবর, ২০১৯ ২০:৪৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ও শাখা ছাত্রলীগকর্মী সুজয় বসু তমাল। থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় 'কাপল' দেখলেই পেটানোই তার নেশা বলে অভিযোগ উঠেছে।
শিক্ষার্থীরা জানান, স্কুলে পড়া অবস্থায় সুজয় মুসলমান একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেম করত। কিছুদিন পর সেই মেয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় তার। সুজয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর আইন বিভাগের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ে। তবে সেই মেয়ে তার প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। তারপর থেকে কাপল দেখলেই বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে পেটান তিনি।
বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মোতাহার হোসেন ভবনের সামনে ঢাবির মাস্টার্সের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করেন সুজয়। পরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী প্রক্টর বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করে সুজয় বলেন, তারা অশ্লীলভাবে বসেছিল। তাদের কিছুই করিনি। তাদের সেখান থেকে চলে যেতে বলেছিলাম। তখন তারা আমাকে ধাক্কা দিলে আমিও ধাক্কা দিই। এ কারণে সরি বলেছি।
এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রব্বানী দেশ রূপান্তরকে বলেন, মারধরের একটা অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
শেয়ার করুন
ঢাবি প্রতিনিধি | ৩১ অক্টোবর, ২০১৯ ২০:৪৪

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র ও শাখা ছাত্রলীগকর্মী সুজয় বসু তমাল। থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় 'কাপল' দেখলেই পেটানোই তার নেশা বলে অভিযোগ উঠেছে।
শিক্ষার্থীরা জানান, স্কুলে পড়া অবস্থায় সুজয় মুসলমান একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেম করত। কিছুদিন পর সেই মেয়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় তার। সুজয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর আইন বিভাগের একটি মেয়ের প্রেমে পড়ে। তবে সেই মেয়ে তার প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দেন। তারপর থেকে কাপল দেখলেই বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে পেটান তিনি।
বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী মোতাহার হোসেন ভবনের সামনে ঢাবির মাস্টার্সের এক শিক্ষার্থীকে মারধর করেন সুজয়। পরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী প্রক্টর বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
মারধরের বিষয়টি অস্বীকার করে সুজয় বলেন, তারা অশ্লীলভাবে বসেছিল। তাদের কিছুই করিনি। তাদের সেখান থেকে চলে যেতে বলেছিলাম। তখন তারা আমাকে ধাক্কা দিলে আমিও ধাক্কা দিই। এ কারণে সরি বলেছি।
এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রব্বানী দেশ রূপান্তরকে বলেন, মারধরের একটা অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।