রাবি উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যসহ ‘দুর্নীতি’তে জড়িতদের অপসারণ দাবি
রাবি প্রতিনিধি | ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ ২১:১০
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক এম আবদুস সোবহান ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী জাকারিয়াসহ প্রশাসনের কিছু ব্যক্তির অপসারণ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পেছনের আমতলায় এ সংবাদ সম্মেলন হয়।
‘সন্ত্রাস ও দুর্নীতিবিরোধী ঐক্য’র ব্যানারে এর আয়োজন করে কয়েকটি বাম ছাত্রসংগঠন। ৭ দিনের মধ্যে তাদের দাবি না মানলে লাগাতার কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
সংবাদ সম্মলনে রাবি শাখা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মহাব্বত হোসেন মিলন লিখিত বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের প্রশাসনের যেকোনো দায়িত্বে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় আর একদিনেও চলতে পারে না। এত বড় অপরাধ করার পর তাদের শিক্ষকতা করার কোনো নৈতিক অধিকার নেই। তাই দ্রুত উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অপসারণ ও বিশ^বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
সম্মেলনে আরও উল্লেখ করা হয়, উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের দুর্নীতি প্রমাণিত। কিন্তু উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে এখনো স্বপদে বহাল আছেন, তা আমরা বুঝে উঠতে পারছি না। আমরা মনে করি অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ও শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে। ফলে আমরা আচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ছাত্র অধিকার পরিষদের রাবি শাখার আহ্বায়ক মুর্শেদুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক আমান উল্লাহ, দপ্তর সম্পাদক রাকিব হাসান প্রমুখ।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
রাবি প্রতিনিধি | ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ ২১:১০

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক এম আবদুস সোবহান ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী জাকারিয়াসহ প্রশাসনের কিছু ব্যক্তির অপসারণ দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পেছনের আমতলায় এ সংবাদ সম্মেলন হয়।
‘সন্ত্রাস ও দুর্নীতিবিরোধী ঐক্য’র ব্যানারে এর আয়োজন করে কয়েকটি বাম ছাত্রসংগঠন। ৭ দিনের মধ্যে তাদের দাবি না মানলে লাগাতার কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন তারা।
সংবাদ সম্মলনে রাবি শাখা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মহাব্বত হোসেন মিলন লিখিত বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের প্রশাসনের যেকোনো দায়িত্বে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় আর একদিনেও চলতে পারে না। এত বড় অপরাধ করার পর তাদের শিক্ষকতা করার কোনো নৈতিক অধিকার নেই। তাই দ্রুত উপাচার্য, উপ-উপাচার্যসহ দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অপসারণ ও বিশ^বিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
সম্মেলনে আরও উল্লেখ করা হয়, উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের দুর্নীতি প্রমাণিত। কিন্তু উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে এখনো স্বপদে বহাল আছেন, তা আমরা বুঝে উঠতে পারছি না। আমরা মনে করি অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ও শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে। ফলে আমরা আচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ছাত্র অধিকার পরিষদের রাবি শাখার আহ্বায়ক মুর্শেদুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক আমান উল্লাহ, দপ্তর সম্পাদক রাকিব হাসান প্রমুখ।