জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় খোলার প্রস্তুতি
জবি প্রতিনিধি | ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ ১৭:৫৬
শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে সীমিত পরিসরে ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সরকারি নির্দেশনা পেলে ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর কথা জানান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান।
উপাচার্য বলেন, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ও মাস্টার্সের শেষ সেমিস্টারের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব পরীক্ষা ডিসেম্বরের ২০ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। তাদের অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেটও দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে এগিয়ে আছি। তিনি বলেন, আমরা এখন অন্যান্য বর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্লাস ও পরীক্ষা নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।
উপাচার্য আরো বলেন, যাদের অনলাইনে ক্লাস সম্পন্ন হয়েছে তাদের স্বশরীরে আরো কিছু রিফ্রেশমেন্ট ক্লাস, প্র্যাক্টিকাল ক্লাস শেষে পরীক্ষা নিতে হবে। মূলত এ কাজগুলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে, কীভাবে পরীক্ষা নেয়া যায় তা নিয়ে ডিনদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা আমাদের চলছে।
তিনি এ সময় বলেন, আমাদের ছোট পরিসর ও পরিবহনে যেন মাত্রাতিরিক্ত ভিড় না হয় তার জন্য আমরা ডিনদের নিয়ে রোটেশন করব, যেন প্রতিটি বর্ষে সপ্তাহে একদিন করে ক্লাসে থাকে। একটি বর্ষের শিক্ষার্থী আসলে সেদিন অন্য কোনো বর্ষ আসবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল খোলার বিষয়ে ড. মীজানুর রহমান বলেন, ছাত্রী হল আমাদের রেডি আছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে ছাত্রীদের একসঙ্গে তোলা হবে। ছাত্রীরা কীভাবে উঠবে তার নীতিমালা আমাদের তৈরি করা আছে।
দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় গত ১৭ মার্চ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর ৮ জুন থেকে সীমিত পরিসরে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
জবি প্রতিনিধি | ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ ১৭:৫৬

শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে সীমিত পরিসরে ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সরকারি নির্দেশনা পেলে ক্লাস-পরীক্ষা শুরুর কথা জানান উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান।
উপাচার্য বলেন, অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ও মাস্টার্সের শেষ সেমিস্টারের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব পরীক্ষা ডিসেম্বরের ২০ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। তাদের অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেটও দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে এগিয়ে আছি। তিনি বলেন, আমরা এখন অন্যান্য বর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্লাস ও পরীক্ষা নেয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।
উপাচার্য আরো বলেন, যাদের অনলাইনে ক্লাস সম্পন্ন হয়েছে তাদের স্বশরীরে আরো কিছু রিফ্রেশমেন্ট ক্লাস, প্র্যাক্টিকাল ক্লাস শেষে পরীক্ষা নিতে হবে। মূলত এ কাজগুলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে, কীভাবে পরীক্ষা নেয়া যায় তা নিয়ে ডিনদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা আমাদের চলছে।
তিনি এ সময় বলেন, আমাদের ছোট পরিসর ও পরিবহনে যেন মাত্রাতিরিক্ত ভিড় না হয় তার জন্য আমরা ডিনদের নিয়ে রোটেশন করব, যেন প্রতিটি বর্ষে সপ্তাহে একদিন করে ক্লাসে থাকে। একটি বর্ষের শিক্ষার্থী আসলে সেদিন অন্য কোনো বর্ষ আসবে না।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ছাত্রী হল খোলার বিষয়ে ড. মীজানুর রহমান বলেন, ছাত্রী হল আমাদের রেডি আছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে ছাত্রীদের একসঙ্গে তোলা হবে। ছাত্রীরা কীভাবে উঠবে তার নীতিমালা আমাদের তৈরি করা আছে।
দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়তে থাকায় গত ১৭ মার্চ সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ও বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এরপর ৮ জুন থেকে সীমিত পরিসরে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয়।