খোলা থাকবে জাবির হল, সশরীরে শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত
জাবি প্রতিনিধি | ২২ জানুয়ারি, ২০২২ ০৮:২৯
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে সরকারি সিদ্ধান্তের পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সশরীরে পরীক্ষা গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খোলা থাকবে।
শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতার।
এর আগে গত ৯ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে পাঠদান বন্ধ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন অনলাইনে পাঠদান চলছে।
অধ্যাপক রাশেদা আখতার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের চূড়ান্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। তবে কোনো বিভাগের সব পরীক্ষা শেষ হয়ে শুধুমাত্র মৌখিক পরীক্ষা বাকি থাকলে সেটা অনলাইনে শেষ করা যাবে।
অনলাইনে পাঠদানের পাশাপাশি অনুশীলনী পরীক্ষা এবং অ্যাসাইনমেন্ট ও প্রেজেন্টেশনের মতো অন্য শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে। যেসব বিভাগে চূড়ান্ত পরীক্ষার রুটিন হয়েছে সেসব বিভাগে নতুন করে রুটিন করতে হবে।
৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে পুনরায় সভা ডেকে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র বই আদান-প্রদানের জন্য সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার খোলা থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম চলবে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
এ ছাড়া চলমান প্রথম বর্ষে ভর্তি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ক্যাম্পাসে যেকোনো জমায়েত এবং বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
শুক্রবারের সভায় আবাসিক হলের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
জাবি প্রতিনিধি | ২২ জানুয়ারি, ২০২২ ০৮:২৯

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে সরকারি সিদ্ধান্তের পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সশরীরে পরীক্ষা গ্রহণ স্থগিত করা হয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল খোলা থাকবে।
শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতার।
এর আগে গত ৯ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে পাঠদান বন্ধ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন অনলাইনে পাঠদান চলছে।
অধ্যাপক রাশেদা আখতার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের চূড়ান্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। তবে কোনো বিভাগের সব পরীক্ষা শেষ হয়ে শুধুমাত্র মৌখিক পরীক্ষা বাকি থাকলে সেটা অনলাইনে শেষ করা যাবে।
অনলাইনে পাঠদানের পাশাপাশি অনুশীলনী পরীক্ষা এবং অ্যাসাইনমেন্ট ও প্রেজেন্টেশনের মতো অন্য শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকবে। যেসব বিভাগে চূড়ান্ত পরীক্ষার রুটিন হয়েছে সেসব বিভাগে নতুন করে রুটিন করতে হবে।
৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে পুনরায় সভা ডেকে নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র বই আদান-প্রদানের জন্য সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার খোলা থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দাপ্তরিক কার্যক্রম চলবে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
এ ছাড়া চলমান প্রথম বর্ষে ভর্তি কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ক্যাম্পাসে যেকোনো জমায়েত এবং বহিরাগতদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
শুক্রবারের সভায় আবাসিক হলের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।