মহাখালীর সাততলা বস্তিতে ভয়াবহ আগুন
অনলাইন ডেস্ক | ২৪ নভেম্বর, ২০২০ ০১:০০
রাজধানীর মহাখালীর সাততলা বস্তিতে সোমবার রাতে আগুনে বিপুল সংখ্যক ঘর পুড়ে গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে।
সোমবার রাত ১১ টা ৪৭ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মহাখালী সংক্রমণ ব্যাধি হাসপাতালের পাশে সাততালা বস্তিতে আগুন লাগে। খবর পেয়ে প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের ৫ টি ইউনিটকে পাঠানো হয়। আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়াতে পরবর্তীতে আরও ইউনিট পাঠানো হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট কাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যেখানে আগুন লাগে সেখানে বস্তিঘর, প্লাস্টিক পণ্যে ও ওষুধসহ বিভিন্ন দোকান ছিল। হাজার হাজার উৎসুক জনতার জন্য আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। পরে বাড়তি পুলিশ ফোর্স এনে তাদের সরাতে হয়। আগুনের মধ্যে লোকজনকে মালামাল সরিয়ে নিতে দেখা যায়।
বস্তির দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব পাশে তীব্রতা ছিল বেশি। আশপাশে পানির উৎস না থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
নিয়ন্ত্রণ কক্ষ রাত পৌনে ১টায় জানায়, আগুনের ক্ষয়ক্ষতি ও সূত্রপাত সম্পর্কে জানা যায়নি। হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৪ নভেম্বর, ২০২০ ০১:০০

রাজধানীর মহাখালীর সাততলা বস্তিতে সোমবার রাতে আগুনে বিপুল সংখ্যক ঘর পুড়ে গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিট কাজ করছে।
সোমবার রাত ১১ টা ৪৭ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মহাখালী সংক্রমণ ব্যাধি হাসপাতালের পাশে সাততালা বস্তিতে আগুন লাগে। খবর পেয়ে প্রথমে ফায়ার সার্ভিসের ৫ টি ইউনিটকে পাঠানো হয়। আগুনের তীব্রতা বেশি হওয়াতে পরবর্তীতে আরও ইউনিট পাঠানো হয়। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের মোট ১২টি ইউনিট কাজ করছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যেখানে আগুন লাগে সেখানে বস্তিঘর, প্লাস্টিক পণ্যে ও ওষুধসহ বিভিন্ন দোকান ছিল। হাজার হাজার উৎসুক জনতার জন্য আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়। পরে বাড়তি পুলিশ ফোর্স এনে তাদের সরাতে হয়। আগুনের মধ্যে লোকজনকে মালামাল সরিয়ে নিতে দেখা যায়।
বস্তির দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব পাশে তীব্রতা ছিল বেশি। আশপাশে পানির উৎস না থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়।
নিয়ন্ত্রণ কক্ষ রাত পৌনে ১টায় জানায়, আগুনের ক্ষয়ক্ষতি ও সূত্রপাত সম্পর্কে জানা যায়নি। হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি।