বাঁশখালীতে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান ভস্মীভূত
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি | ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ ১৪:৩৫
চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানা সংলগ্ন উত্তর পাশে পৌরসভা সদরের আস্করিয়া সড়কে অগ্নিকাণ্ডে ৪টি দোকান ভস্মীভূত হয়ে প্রায় ৪০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।
বুধবার গভীর রাতে এ অগ্নিকাণ্ডে ৪টি দোকানের সব মালামাল পুড়ে যায় বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান।
ফায়ার সার্ভিস টিম ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলে ও দোকানের ভেতরে গ্যাসের সিলিন্ডার থাকায় অনেকে আগুন নেভাতে এসে সাহস পায়নি।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সফিউল কবীর, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবুল কালাম মিয়াজীসহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, বুধবার গভীর রাতে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আবুল বশরের মুদির দোকান ও গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান, মোহাম্মদ বেলালের কম্পিউটার ও স্টেশনারি দোকান, রাজীব তালুকদারের ওষুধের দোকান এবং মো. কামালের ইলেকট্রনিকসের দোকানের মালামাল পুড়ে যায়।
এ সময় প্রায় ৪০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের টিম লিডার লিটন বৈঞ্চব জানান, আগুনের খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে এলেও পাশে কোনো পানি না পাওয়ায় তাদের বেগ পেতে হয়। তারপরেও অনেক চেষ্টার ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আবুল বশর জানান, আমার মুদির দোকান ও গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানে প্রায় ২৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
হয়তো কেউ শত্রুতা বশত এ আগুন দিতে পারে বলে ব্যবসায়ীরা অনুমান করলেও বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি | ১৪ জানুয়ারি, ২০২১ ১৪:৩৫

চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানা সংলগ্ন উত্তর পাশে পৌরসভা সদরের আস্করিয়া সড়কে অগ্নিকাণ্ডে ৪টি দোকান ভস্মীভূত হয়ে প্রায় ৪০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।
বুধবার গভীর রাতে এ অগ্নিকাণ্ডে ৪টি দোকানের সব মালামাল পুড়ে যায় বলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান।
ফায়ার সার্ভিস টিম ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলে ও দোকানের ভেতরে গ্যাসের সিলিন্ডার থাকায় অনেকে আগুন নেভাতে এসে সাহস পায়নি।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সফিউল কবীর, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আবুল কালাম মিয়াজীসহ দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শী ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, বুধবার গভীর রাতে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আবুল বশরের মুদির দোকান ও গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান, মোহাম্মদ বেলালের কম্পিউটার ও স্টেশনারি দোকান, রাজীব তালুকদারের ওষুধের দোকান এবং মো. কামালের ইলেকট্রনিকসের দোকানের মালামাল পুড়ে যায়।
এ সময় প্রায় ৪০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের টিম লিডার লিটন বৈঞ্চব জানান, আগুনের খবর পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে এলেও পাশে কোনো পানি না পাওয়ায় তাদের বেগ পেতে হয়। তারপরেও অনেক চেষ্টার ফলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী আবুল বশর জানান, আমার মুদির দোকান ও গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানে প্রায় ২৫ লক্ষাধিক টাকার মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
হয়তো কেউ শত্রুতা বশত এ আগুন দিতে পারে বলে ব্যবসায়ীরা অনুমান করলেও বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।