খালেদার মুক্তি চেয়ে বিএনপির মিছিল
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি। গতকাল শুক্রবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া পুরোনো ঢাকার সাবেক কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) ও সুপ্রিম কোর্টে আটকে গেছে তার প্রার্থিতা। তার মুক্তির দাবিতে মিছিলে নেতৃত্ব দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এতে বিএনপি নেতা আবেদ রাজাসহ ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে রিজভী বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে একতরফা করার জন্য দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘এখন সরকার ধানের শীষের জোয়ার টের পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নিজেদের সশস্ত্র ক্যাডারদের লেলিয়ে দিয়ে নির্বাচনী মাঠ ভোটারশূন্য করে যাচ্ছে। তবে জনগণ বিগত ১০ বছরের অপকর্ম ও অপকীর্তি আর মেনে নেবে না। এই নির্বাচনেই জনগণের ভোটে বর্তমান অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর পতন হবে।’
ওই সময় তিনি সরকারের যেকোনো ‘উসকানি’তে সতর্ক থাকতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিএনপি। গতকাল শুক্রবার দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত খালেদা জিয়া পুরোনো ঢাকার সাবেক কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন। দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় নির্বাচন কমিশন (ইসি) ও সুপ্রিম কোর্টে আটকে গেছে তার প্রার্থিতা। তার মুক্তির দাবিতে মিছিলে নেতৃত্ব দেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। এতে বিএনপি নেতা আবেদ রাজাসহ ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
মিছিল শেষে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে রিজভী বলেন, ‘আগামী নির্বাচনকে একতরফা করার জন্য দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারারুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। দেশনেত্রীর মুক্তির আন্দোলনের অংশ হিসেবে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘এখন সরকার ধানের শীষের জোয়ার টের পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও নিজেদের সশস্ত্র ক্যাডারদের লেলিয়ে দিয়ে নির্বাচনী মাঠ ভোটারশূন্য করে যাচ্ছে। তবে জনগণ বিগত ১০ বছরের অপকর্ম ও অপকীর্তি আর মেনে নেবে না। এই নির্বাচনেই জনগণের ভোটে বর্তমান অবৈধ শাসকগোষ্ঠীর পতন হবে।’
ওই সময় তিনি সরকারের যেকোনো ‘উসকানি’তে সতর্ক থাকতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।