থার্টিফার্স্ট নাইটে নিরাপত্তা হুমকি ছিল না : ডিএমপি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১ জানুয়ারি, ২০১৯ ০০:০০
ইংরেজি বছরের বিদায়ী রাতের উদ্যাপন সামনে রেখে কোনো সুনির্দিষ্ট নিরাপত্তা হুমকি ছিল না বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। গতকাল সোমবার সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন তিনি।
আছাদুজ্জামান বলেন, ‘এবারের থার্টিফার্স্ট নাইট ঘিরে সুস্পষ্ট কোনো নিরাপত্তা হুমকি ছিল না। কোনো গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমেও এ ধরনের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যাতে নাশকতা করতে না পারে সেজন্য আমরা পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি এবং সতর্ক আছি।’
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এবারের থার্টিফার্স্ট নাইট বিশেষ আঙ্গিকে উদ্যাপন করা হয়। নির্বাচন-পরবর্তী থার্টিফার্স্ট নাইট হওয়ার কারণে পুলিশের বাড়তি সতর্কতা ও বাহিনী মোতায়েন ছিল। উন্মুক্ত স্থানে কাউকে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান করতে দেওয়া হয়নি। তাই এবারের থার্টিফার্স্ট পালিত হয় ঘরোয়াভাবে।
নগরজুড়ে মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর ছিল নিষেধাজ্ঞা। শুধু সাংবাদিকদের নির্বাচন কমিশনের স্টিকার সংযুক্ত থাকা মোটরসাইকেল চলার অনুমতি দেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৬টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও হাতিরঝিল এলাকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। হাতিরঝিলে ওয়াটার ট্যাক্সি ও সার্কুলার বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়। রাত ৮টার আগেই গুলশান থেকে বহিরাগতদের বের হতে বলা হয়।
এ বিষয়ে ডিএমপির ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের উপকমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান দেশ রূপান্তরকে বলেন, কূটনৈতিক জোন হিসেবে থার্টিফার্স্ট উপলক্ষে গুলশান, বনানী ও বারিধারায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পুলিশের টহল ও তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে। কূটনীতিক ও বিদেশি পর্যটক যাতে নির্বিঘেœ উদ্যাপন করতে পারেন, সেজন্য সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১ জানুয়ারি, ২০১৯ ০০:০০

ইংরেজি বছরের বিদায়ী রাতের উদ্যাপন সামনে রেখে কোনো সুনির্দিষ্ট নিরাপত্তা হুমকি ছিল না বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। গতকাল সোমবার সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের সামনে এ কথা বলেন তিনি।
আছাদুজ্জামান বলেন, ‘এবারের থার্টিফার্স্ট নাইট ঘিরে সুস্পষ্ট কোনো নিরাপত্তা হুমকি ছিল না। কোনো গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমেও এ ধরনের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কোনো স্বার্থান্বেষী মহল যাতে নাশকতা করতে না পারে সেজন্য আমরা পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি এবং সতর্ক আছি।’
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে এবারের থার্টিফার্স্ট নাইট বিশেষ আঙ্গিকে উদ্যাপন করা হয়। নির্বাচন-পরবর্তী থার্টিফার্স্ট নাইট হওয়ার কারণে পুলিশের বাড়তি সতর্কতা ও বাহিনী মোতায়েন ছিল। উন্মুক্ত স্থানে কাউকে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান করতে দেওয়া হয়নি। তাই এবারের থার্টিফার্স্ট পালিত হয় ঘরোয়াভাবে।
নগরজুড়ে মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর ছিল নিষেধাজ্ঞা। শুধু সাংবাদিকদের নির্বাচন কমিশনের স্টিকার সংযুক্ত থাকা মোটরসাইকেল চলার অনুমতি দেওয়া হয়। সন্ধ্যা ৬টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও হাতিরঝিল এলাকায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। হাতিরঝিলে ওয়াটার ট্যাক্সি ও সার্কুলার বাস চলাচল বন্ধ রাখা হয়। রাত ৮টার আগেই গুলশান থেকে বহিরাগতদের বের হতে বলা হয়।
এ বিষয়ে ডিএমপির ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি ডিভিশনের উপকমিশনার হায়াতুল ইসলাম খান দেশ রূপান্তরকে বলেন, কূটনৈতিক জোন হিসেবে থার্টিফার্স্ট উপলক্ষে গুলশান, বনানী ও বারিধারায় বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পুলিশের টহল ও তল্লাশি বাড়ানো হয়েছে। কূটনীতিক ও বিদেশি পর্যটক যাতে নির্বিঘেœ উদ্যাপন করতে পারেন, সেজন্য সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছে।