জবি উপাচার্য
ধর্মীয় নয়, উৎসব হিসেবে পালিত হবে দুর্গাপূজা
জবি প্রতিনিধি | ৫ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:০০
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, ধর্মীয় কারণ নয়; বরং উৎসব হিসেবেই ক্যাম্পাসে পালিত হবে দুর্গাপূজা। প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দুর্গাপূজা আয়োজন করার বিষয়ে গতকাল শুক্রবার জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, ‘এ পূজার আয়োজন ধর্মীয়ও কোনো ব্যাপার নয়, তবে যার ধর্ম আছে সে পালন করবে। এটি ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়টিকে উজ্জীবিত করে। এ ছাড়া এখানে যেসব সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড হচ্ছে বা হবে তা সবই আমাদের নিজস্ব। মূলত এটি আমাদের সংস্কৃতির একটি অংশ।’
এদিকে ক্যাম্পাসের কলা অনুষদের মাঠে সাজানো হয়েছে পূজার মণ্ডপ। এখন ঢাকের বাজনা, শঙ্খধ্বনি আর আরতিতে মুখরিত হওয়ার অপেক্ষায় জবি ক্যাম্পাস। শান্তিপূর্ণভাবে পূজা সম্পন্ন করতে সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রশাসন। আয়োজন নিয়ে জানতে চাইলে পূজা উদযাপন কমিটির আহŸায়ক প্রকৌশলী সুকুমার চন্দ্র সাহা বলেন, ‘এটি একটি অসাম্প্রদায়িক উৎসব। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করছি পূজাকে সাফল্যমণ্ডিত করতে।’ পূজা কমিটির সদস্য ও সহকারী প্রক্টর বিভাস কুমার সরকার বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে এ বছর প্রথমবারের মতো ক্যাম্পাসে সাড়ম্বরে উদযাপিত হবে সার্বজনীন দুর্গা উৎসব। তাই নিরাপত্তার বিষয়টিও আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।
শেয়ার করুন
জবি প্রতিনিধি | ৫ অক্টোবর, ২০১৯ ০০:০০

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন, ধর্মীয় কারণ নয়; বরং উৎসব হিসেবেই ক্যাম্পাসে পালিত হবে দুর্গাপূজা। প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দুর্গাপূজা আয়োজন করার বিষয়ে গতকাল শুক্রবার জানতে চাইলে তিনি এ কথা বলেন।
উপাচার্য বলেন, ‘এ পূজার আয়োজন ধর্মীয়ও কোনো ব্যাপার নয়, তবে যার ধর্ম আছে সে পালন করবে। এটি ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়টিকে উজ্জীবিত করে। এ ছাড়া এখানে যেসব সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড হচ্ছে বা হবে তা সবই আমাদের নিজস্ব। মূলত এটি আমাদের সংস্কৃতির একটি অংশ।’
এদিকে ক্যাম্পাসের কলা অনুষদের মাঠে সাজানো হয়েছে পূজার মণ্ডপ। এখন ঢাকের বাজনা, শঙ্খধ্বনি আর আরতিতে মুখরিত হওয়ার অপেক্ষায় জবি ক্যাম্পাস। শান্তিপূর্ণভাবে পূজা সম্পন্ন করতে সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রশাসন। আয়োজন নিয়ে জানতে চাইলে পূজা উদযাপন কমিটির আহŸায়ক প্রকৌশলী সুকুমার চন্দ্র সাহা বলেন, ‘এটি একটি অসাম্প্রদায়িক উৎসব। আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করছি পূজাকে সাফল্যমণ্ডিত করতে।’ পূজা কমিটির সদস্য ও সহকারী প্রক্টর বিভাস কুমার সরকার বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে এ বছর প্রথমবারের মতো ক্যাম্পাসে সাড়ম্বরে উদযাপিত হবে সার্বজনীন দুর্গা উৎসব। তাই নিরাপত্তার বিষয়টিও আমরা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি।