সৈকতে সাংস্কৃতিক উৎসব
মন মজাল মাইজভাণ্ডারী
পাভেল রহমান, কক্সবাজার থেকে | ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ ০০:০০
মাইজভাণ্ডারীর সুর ও ধর্মতত্ত্বের গভীর বিস্তারে সৃষ্টি হলো দারুণ এক দৃশ্য! তাতে মজলেন সৈকতের পর্যটকরা। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘সৈকত সাংস্কৃতিক উৎসব’র শেষ দিনের আয়োজনে অন্যতম আকর্ষণ ছিল চট্টগ্রামের এই মাইজভাণ্ডারী গান। গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারীর গানে গানে উঠে আসে ধর্মতত্ত্বের নানা বিষয়। এ ছাড়া ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিল্পীদের নাচও মুগ্ধ করে পর্যটকদের। পাশাপাশি ছিল মনমাতানো আঞ্চলিক গান।
গতকাল শনিবার বিকেল ৪টায় কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্টে উৎসবের শেষ দিনের আয়োজন শুরু হয় অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীদের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। লাবণী পয়েন্টে সৈকতের বালুচরে গান, নৃত্যের পসরা সাজিয়েছিলেন শিল্পীরা। এদিন সমবেত নৃত্য পরিবেশন করেন কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা। এ ছাড়া ‘দুঃখিনী বাংলা, জননী বাংলা’, ‘মঙ্গল হোক এই শতকে’ ও ‘বুকের ভিতর আকাশ’ গানটির সাথে নৃত্য পরিবেশন করেন শিল্পীরা। একক সংগীত পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পী সুচিত্রা, সেতু ও রূপসা। অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীরা পরিবেশন করেন পাইপ ব্যালেন্স, দিয়াবো ব্যালেন্স, রোপ রাউন্ড, রোলার ব্যালেন্স, মার্শাল আর্ট, হাই সাইকেল ও রিং ডান্স। এ ছাড়া বান্দরবানের পাঁচটি সম্প্রদায়ের নৃত্য পরিবেশিত হয়। দুই দিনব্যাপী ‘সৈকত সাংস্কৃতিক উৎসব’-এর পর্দা নামে স্পন্দন ব্যান্ডের গানের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। সবশেষে মঞ্চে আসেন স্পন্দন ব্যান্ডের শিল্পীরা।
শুক্র ও শনিবার কক্সবাজারে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো ‘সৈকত সাংস্কৃতিক উৎসব। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও বাংলাদেশে শিল্পকলা একাডেমির পাঁচ শতাধিক শিল্পী অংশগ্রহণ করেন এই আয়োজনে। উৎসব প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৩ ফুট দীর্ঘ প্রতিকৃতি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে সাত দিনের জন্য স্থাপন করা হয়েছে।
শেয়ার করুন
পাভেল রহমান, কক্সবাজার থেকে | ২৬ জানুয়ারি, ২০২০ ০০:০০

মাইজভাণ্ডারীর সুর ও ধর্মতত্ত্বের গভীর বিস্তারে সৃষ্টি হলো দারুণ এক দৃশ্য! তাতে মজলেন সৈকতের পর্যটকরা। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘সৈকত সাংস্কৃতিক উৎসব’র শেষ দিনের আয়োজনে অন্যতম আকর্ষণ ছিল চট্টগ্রামের এই মাইজভাণ্ডারী গান। গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারীর গানে গানে উঠে আসে ধর্মতত্ত্বের নানা বিষয়। এ ছাড়া ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর শিল্পীদের নাচও মুগ্ধ করে পর্যটকদের। পাশাপাশি ছিল মনমাতানো আঞ্চলিক গান।
গতকাল শনিবার বিকেল ৪টায় কক্সবাজারের লাবণী পয়েন্টে উৎসবের শেষ দিনের আয়োজন শুরু হয় অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীদের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। লাবণী পয়েন্টে সৈকতের বালুচরে গান, নৃত্যের পসরা সাজিয়েছিলেন শিল্পীরা। এদিন সমবেত নৃত্য পরিবেশন করেন কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীরা। এ ছাড়া ‘দুঃখিনী বাংলা, জননী বাংলা’, ‘মঙ্গল হোক এই শতকে’ ও ‘বুকের ভিতর আকাশ’ গানটির সাথে নৃত্য পরিবেশন করেন শিল্পীরা। একক সংগীত পরিবেশন করেন সংগীতশিল্পী সুচিত্রা, সেতু ও রূপসা। অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীরা পরিবেশন করেন পাইপ ব্যালেন্স, দিয়াবো ব্যালেন্স, রোপ রাউন্ড, রোলার ব্যালেন্স, মার্শাল আর্ট, হাই সাইকেল ও রিং ডান্স। এ ছাড়া বান্দরবানের পাঁচটি সম্প্রদায়ের নৃত্য পরিবেশিত হয়। দুই দিনব্যাপী ‘সৈকত সাংস্কৃতিক উৎসব’-এর পর্দা নামে স্পন্দন ব্যান্ডের গানের পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। সবশেষে মঞ্চে আসেন স্পন্দন ব্যান্ডের শিল্পীরা।
শুক্র ও শনিবার কক্সবাজারে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো ‘সৈকত সাংস্কৃতিক উৎসব। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও বাংলাদেশে শিল্পকলা একাডেমির পাঁচ শতাধিক শিল্পী অংশগ্রহণ করেন এই আয়োজনে। উৎসব প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৩ ফুট দীর্ঘ প্রতিকৃতি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে সাত দিনের জন্য স্থাপন করা হয়েছে।