ডিআইজি মিজানের সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ জুন, ২০১৯ ২২:৫৫
পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের তিনটি ফ্ল্যাট, তিনটি প্লট, দুইটা দোকান ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ ইমরুল কায়েস বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেন।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, আদালত এক আদেশে ডিআইজি মিজানের তিনটি ফ্ল্যাট, তিনটি প্লট, দুইটা দোকান ক্রোক করার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ডিআইজি মিজানের একটা ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মাহমুদ হোসেন জানান, দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বুধবার ডিআইজি মিজানের স্থাবর সম্পদ ক্রোক এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখার আবেদন করেন। ওই আবেদনের পক্ষে তিনি আদালতে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন।
নারী নির্যাতনের অভিযোগে ওঠার পর পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের অবৈধ সম্পদের তদন্ত শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কিন্তু এই তদন্ত করতে গিয়ে দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন মিজানুর রহমান।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন বলেন, ডিআইজি মিজানের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের অনুসন্ধান চলছে। ডিআইজি মিজানের স্থাবর সম্পদ ক্রোক এবং অস্থাবর সম্পদক ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা না গেলে তা হস্তান্তর হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। শুনানি নিয়ে আদালত মিজানের স্থাবর সম্পদ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২০ জুন, ২০১৯ ২২:৫৫

পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের তিনটি ফ্ল্যাট, তিনটি প্লট, দুইটা দোকান ক্রোক করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ ইমরুল কায়েস বৃহস্পতিবার এই আদেশ দেন।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বলেন, আদালত এক আদেশে ডিআইজি মিজানের তিনটি ফ্ল্যাট, তিনটি প্লট, দুইটা দোকান ক্রোক করার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ডিআইজি মিজানের একটা ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মাহমুদ হোসেন জানান, দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ বুধবার ডিআইজি মিজানের স্থাবর সম্পদ ক্রোক এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ রাখার আবেদন করেন। ওই আবেদনের পক্ষে তিনি আদালতে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত এই আদেশ দেন।
নারী নির্যাতনের অভিযোগে ওঠার পর পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের অবৈধ সম্পদের তদন্ত শুরু করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। কিন্তু এই তদন্ত করতে গিয়ে দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন মিজানুর রহমান।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন বলেন, ডিআইজি মিজানের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের অনুসন্ধান চলছে। ডিআইজি মিজানের স্থাবর সম্পদ ক্রোক এবং অস্থাবর সম্পদক ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা না গেলে তা হস্তান্তর হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে। শুনানি নিয়ে আদালত মিজানের স্থাবর সম্পদ এবং ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন।