এজলাসকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র স্থাপনে হাইকোর্টের রুল
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ জুন, ২০১৯ ২১:৪২
দেশের সকল বিচারিক আদালতের এজলাসকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র স্থাপন করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
এ সংক্রান্তে করা একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে রোববার শুনানি নিয়ে বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। চার সপ্তাহের মধ্যে আইন সচিব, বিদ্যুৎ সচিব, অর্থ সচিব ও গণপূর্ত সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতের এজলাস কক্ষগুলোতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র স্থাপনের নির্দেশনা চেয়ে গত ১১ এপ্রিল এ রিট আবেদনটি করেন আইনজীবী মকছেদ আলী।
তিনি জানান, গ্রীষ্মকালে আদালতে বিচার কাজ পরিচালনার সময় অতিরিক্ত গরমে আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। এতে বিচারকাজেও বিঘ্ন ঘটে। এজলাস কক্ষগুলোতে এসি স্থাপন করা হলে বিচারক, আইনজীবী ও বিচার প্রার্থীরা সাবলীলভাবে অবস্থান করে বিচার পরিচালনায় অংশ নিতে পারবেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও রিটকারী মকছেদ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
পরে আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমে বিচারিক আদালতগুলোতে বিচারক, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীরা ভোগান্তির শিকার হন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে হাইকোর্ট দেশের বিচারিক আদালতের এজলাসগুলোতে এসি স্থাপনে রুল জারি করেছেন।’
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৩ জুন, ২০১৯ ২১:৪২

দেশের সকল বিচারিক আদালতের এজলাসকক্ষে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র স্থাপন করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট।
এ সংক্রান্তে করা একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে রোববার শুনানি নিয়ে বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। চার সপ্তাহের মধ্যে আইন সচিব, বিদ্যুৎ সচিব, অর্থ সচিব ও গণপূর্ত সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতের এজলাস কক্ষগুলোতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র স্থাপনের নির্দেশনা চেয়ে গত ১১ এপ্রিল এ রিট আবেদনটি করেন আইনজীবী মকছেদ আলী।
তিনি জানান, গ্রীষ্মকালে আদালতে বিচার কাজ পরিচালনার সময় অতিরিক্ত গরমে আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। এতে বিচারকাজেও বিঘ্ন ঘটে। এজলাস কক্ষগুলোতে এসি স্থাপন করা হলে বিচারক, আইনজীবী ও বিচার প্রার্থীরা সাবলীলভাবে অবস্থান করে বিচার পরিচালনায় অংশ নিতে পারবেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না ও রিটকারী মকছেদ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ বি এম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
পরে আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘প্রচণ্ড গরমে বিচারিক আদালতগুলোতে বিচারক, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীরা ভোগান্তির শিকার হন। বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে হাইকোর্ট দেশের বিচারিক আদালতের এজলাসগুলোতে এসি স্থাপনে রুল জারি করেছেন।’