আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত না করে মধ্যপ্রাচ্যে নারী কর্মী পাঠানো বন্ধে রিট
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৯ নভেম্বর, ২০১৯ ০১:৪৪
সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত না করে মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, ইরাক, সিরিয়া, লেবানন ও জর্ডান- এই পাঁচটি দেশে নারী কর্মী পাঠানো বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসানের নেতৃত্বে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে। কক্সবাজারের রামুর সমুদ্রপাড়ার বাসিন্দা রাজিয়া খাতুনের পক্ষে এ রিট আবেদনটি করা হয়।
আবেদনে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, প্রবাসী কল্যাণ সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসকসহ ছয়জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটকারীর আইনজীবী জামান আক্তার বুলবুল দেশ রূপান্তরকে জানান, আবেদনে মানবপাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপনে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা, মানবপাচার প্রতিরোধে ২০১২ সালে করা মানবপাচার প্রতিরোধ আইন কার্যকর করতে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া ও আইনি সুরক্ষা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের ওই দেশগুলোতে নারী কর্মী পাঠানো বন্ধ রাখার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না- এ মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশি নারী কর্মীদের অত্যাচারিত ও নিগৃহীত হওয়া চলছেই। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে সে বিষয়ে আইনে কিছু বলা নেই। একটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠনের কথা থাকলেও তা করা হয়নি।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৯ নভেম্বর, ২০১৯ ০১:৪৪

সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত না করে মধ্যপ্রাচ্যের সৌদি আরব, ইরাক, সিরিয়া, লেবানন ও জর্ডান- এই পাঁচটি দেশে নারী কর্মী পাঠানো বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসানের নেতৃত্বে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি হতে পারে। কক্সবাজারের রামুর সমুদ্রপাড়ার বাসিন্দা রাজিয়া খাতুনের পক্ষে এ রিট আবেদনটি করা হয়।
আবেদনে আইন সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, প্রবাসী কল্যাণ সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসকসহ ছয়জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
রিটকারীর আইনজীবী জামান আক্তার বুলবুল দেশ রূপান্তরকে জানান, আবেদনে মানবপাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল স্থাপনে সংশ্লিষ্টদের ব্যর্থতা, মানবপাচার প্রতিরোধে ২০১২ সালে করা মানবপাচার প্রতিরোধ আইন কার্যকর করতে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া ও আইনি সুরক্ষা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের ওই দেশগুলোতে নারী কর্মী পাঠানো বন্ধ রাখার নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না- এ মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাংলাদেশি নারী কর্মীদের অত্যাচারিত ও নিগৃহীত হওয়া চলছেই। কিন্তু এসবের বিরুদ্ধে কি ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে সে বিষয়ে আইনে কিছু বলা নেই। একটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠনের কথা থাকলেও তা করা হয়নি।