স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসব ২০১৮
সেরা ছবি ‘গল্প-সংক্ষেপ’, শ্রেষ্ঠ পরিচালক মৌ ও মাহমুদ
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:১৮
বাংলাদেশ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসবে অতিথিদের সঙ্গে পুরস্কারপ্রাপ্তরা। ছবি: বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি
৬৪ জেলায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘বাংলাদেশ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসব ২০১৮’ এর পর্দা নেমেছে। স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র দুই বিভাগে পৃথকভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং বিশেষ জুরি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে আটদিনের উৎসবের সমাপনী দিনে শনিবার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ক্রেস্ট ও পুরস্কারের অর্থমূল্য। এ ছাড়া সব অংশগ্রহণকারীকে দেওয়া হয় সনদ।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে স্বজন মাঝি ও অসীম সরকার নির্মিত ‘গল্প সংক্ষেপ’, যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ নির্মাতা হয়েছেন ‘ঘ্রাণ’ চলচ্চিত্রের জন্য এস এম কামরুল আহসান এবং ‘কবি স্বামীর মৃত্যুর পর আমার জবানবন্দি’র জন্য তাসমিয়াহ্ আফরিন মৌ। ‘ইতিবৃত্ত কিংবা বাস্তবতার পুনরারম্ভ’-এর জন্য বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছেন মাহমুদ হাসান।
প্রামাণ্য চলচ্চিত্র বিভাগে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে মো. আমিনুল হক নির্মিত ‘অপারেশন জ্যাকপট’, শ্রেষ্ঠ নির্মাতার পুরস্কার পেয়েছেন ‘পুতুল পুরান’ চলচ্চিত্রের জন্য ঝুমুর আসমা জুঁই। বিশেষ জুরি পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন ফরিদ আহমেদ নির্মিত ‘লাল সবুজের দীপাবলী’।
স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উভয় ক্ষেত্রে পৃথকভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কারের অর্থমূল্য ১ লাখ টাকা, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা ৫০ হাজার টাকা ও বিশেষ জুরি পুরস্কার ২৫ হাজার টাকা।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ২০১৫ ও ২০১৭ সালে ৬৪ জেলায় একযোগে ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’ আয়োজন করে। ২০১৬ সালে ও চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো ‘বাংলাদেশ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসব’ আয়োজন করে। ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ শিশু চলচ্চিত্র উৎসব’। এ ছাড়া ৬৪ জেলার শিল্পকলা একাডেমিতে ফিল্ম সোসাইটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:১৮

৬৪ জেলায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত ‘বাংলাদেশ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসব ২০১৮’ এর পর্দা নেমেছে। স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র দুই বিভাগে পৃথকভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং বিশেষ জুরি পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে আটদিনের উৎসবের সমাপনী দিনে শনিবার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ক্রেস্ট ও পুরস্কারের অর্থমূল্য। এ ছাড়া সব অংশগ্রহণকারীকে দেওয়া হয় সনদ।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কার পেয়েছে স্বজন মাঝি ও অসীম সরকার নির্মিত ‘গল্প সংক্ষেপ’, যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ নির্মাতা হয়েছেন ‘ঘ্রাণ’ চলচ্চিত্রের জন্য এস এম কামরুল আহসান এবং ‘কবি স্বামীর মৃত্যুর পর আমার জবানবন্দি’র জন্য তাসমিয়াহ্ আফরিন মৌ। ‘ইতিবৃত্ত কিংবা বাস্তবতার পুনরারম্ভ’-এর জন্য বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছেন মাহমুদ হাসান।
প্রামাণ্য চলচ্চিত্র বিভাগে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হয়েছে মো. আমিনুল হক নির্মিত ‘অপারেশন জ্যাকপট’, শ্রেষ্ঠ নির্মাতার পুরস্কার পেয়েছেন ‘পুতুল পুরান’ চলচ্চিত্রের জন্য ঝুমুর আসমা জুঁই। বিশেষ জুরি পুরস্কার বিজয়ী হয়েছেন ফরিদ আহমেদ নির্মিত ‘লাল সবুজের দীপাবলী’।
স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উভয় ক্ষেত্রে পৃথকভাবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের পুরস্কারের অর্থমূল্য ১ লাখ টাকা, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা ৫০ হাজার টাকা ও বিশেষ জুরি পুরস্কার ২৫ হাজার টাকা।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ২০১৫ ও ২০১৭ সালে ৬৪ জেলায় একযোগে ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’ আয়োজন করে। ২০১৬ সালে ও চলতি বছর দ্বিতীয়বারের মতো ‘বাংলাদেশ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্য চলচ্চিত্র উৎসব’ আয়োজন করে। ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ শিশু চলচ্চিত্র উৎসব’। এ ছাড়া ৬৪ জেলার শিল্পকলা একাডেমিতে ফিল্ম সোসাইটি গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।