এবার হচ্ছে না, আগামী বছরের ‘ফোক ফেস্ট’ নিয়ে আশাবাদী কর্তৃপক্ষ
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১২ অক্টোবর, ২০২০ ১৭:০৬
পুরোনো ছবি
দক্ষিণ এশিয়ার ফোক ফিউশনের সবচেয়ে বড় উৎসব ‘ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফোক ফেস্ট’-এর এবারের আসর অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। কয়েক দিন ধরে এ খবর শোনা যাচ্ছিল।
সোমবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আয়োজক প্রতিষ্ঠান সান ফাউন্ডেশন বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পাশাপাশি জানানো হয়, সামনের বছরের আয়োজন নিয়ে তারা আশাবাদী।
বিশ্বব্যাপী কভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে আয়োজনটি স্থগিত করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফোক ফেস্ট, যেখানে হাজারো দর্শকের উপস্থিতি আর দেশি-বিদেশি শিল্পীদের আবেগ, অনুভূতি, সুর মিলেমিশে একাকার হয় লোকগানে।
আরও বলা হয়, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে উৎসবটি আয়োজনে আশাবাদী সান ফাউন্ডেশন।
তাদের প্রত্যাশা, বরাবরের মতো সবার বিপুল সমর্থন ও সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক লোকসংগীত উৎসব আবারও সফলভাবে আয়োজিত হবে।
২০১৯ সালের নভেম্বরে বসে ফোক ফেস্টের সর্বশেষ আসর। আসরে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ছয়টি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি লোকশিল্পী ও কলাকুশলীর পরিবেশনায় অংশ নেয়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১২ অক্টোবর, ২০২০ ১৭:০৬

দক্ষিণ এশিয়ার ফোক ফিউশনের সবচেয়ে বড় উৎসব ‘ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফোক ফেস্ট’-এর এবারের আসর অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। কয়েক দিন ধরে এ খবর শোনা যাচ্ছিল।
সোমবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আয়োজক প্রতিষ্ঠান সান ফাউন্ডেশন বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পাশাপাশি জানানো হয়, সামনের বছরের আয়োজন নিয়ে তারা আশাবাদী।
বিশ্বব্যাপী কভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে আয়োজনটি স্থগিত করা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছর ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ফোক ফেস্ট, যেখানে হাজারো দর্শকের উপস্থিতি আর দেশি-বিদেশি শিল্পীদের আবেগ, অনুভূতি, সুর মিলেমিশে একাকার হয় লোকগানে।
আরও বলা হয়, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে উৎসবটি আয়োজনে আশাবাদী সান ফাউন্ডেশন।
তাদের প্রত্যাশা, বরাবরের মতো সবার বিপুল সমর্থন ও সহযোগিতায় আন্তর্জাতিক লোকসংগীত উৎসব আবারও সফলভাবে আয়োজিত হবে।
২০১৯ সালের নভেম্বরে বসে ফোক ফেস্টের সর্বশেষ আসর। আসরে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ছয়টি দেশ থেকে ২০০ জনের বেশি লোকশিল্পী ও কলাকুশলীর পরিবেশনায় অংশ নেয়।