ফতুল্লায় অগ্নিদগ্ধ মা-মেয়ের মৃত্যু
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
দগ্ধ শরীরে দীর্ঘ সময় মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন হরিদাসী (৬০) ও তার মেয়ে সুমিত্রা (২৬)। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় হরিদাসী ও সকাল সাড়ে ১০টায় তার মেয়ে সুমিত্রার মৃত্যু হয়। অগ্নিদগ্ধ অন্যদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ঢামেক বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন ডা. পার্থ শংকর পাল। তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, হরিদাসীর শরীরের ৯০ শতাংশ ও সুমিত্রার ৬৫ শতাংশ দগ্ধ হয়। হাসপাতালের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান। বাকিদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। উল্লেখ্য, গত বুধবার ভোর ৫টার দিকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার হকবাজার এলাকায় জাকিরের ভাড়া বাড়ির তৃতীয় তলায় আগুনে একই পরিবারের ১০ জন দগ্ধ হয়। দগ্ধ অন্যরা হলো শ্রীনাথ চন্দ্র বর্মণ (৩৫), অর্চনা (৩২), অনামিকা (১৫), অর্পিতা (৯), নারায়ণ চন্দ্র (৩৫), গোবিন্দ বর্মণ, প্রমিত (১৪) ও শাওন (১০)।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

দগ্ধ শরীরে দীর্ঘ সময় মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন হরিদাসী (৬০) ও তার মেয়ে সুমিত্রা (২৬)। ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর ৪টায় হরিদাসী ও সকাল সাড়ে ১০টায় তার মেয়ে সুমিত্রার মৃত্যু হয়। অগ্নিদগ্ধ অন্যদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন ঢামেক বার্ন ইউনিটের আবাসিক সার্জন ডা. পার্থ শংকর পাল। তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, হরিদাসীর শরীরের ৯০ শতাংশ ও সুমিত্রার ৬৫ শতাংশ দগ্ধ হয়। হাসপাতালের হাই ডিপেন্ডেন্সি ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যান। বাকিদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। উল্লেখ্য, গত বুধবার ভোর ৫টার দিকে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার হকবাজার এলাকায় জাকিরের ভাড়া বাড়ির তৃতীয় তলায় আগুনে একই পরিবারের ১০ জন দগ্ধ হয়। দগ্ধ অন্যরা হলো শ্রীনাথ চন্দ্র বর্মণ (৩৫), অর্চনা (৩২), অনামিকা (১৫), অর্পিতা (৯), নারায়ণ চন্দ্র (৩৫), গোবিন্দ বর্মণ, প্রমিত (১৪) ও শাওন (১০)।