বাগেরহাট-৩
আ.লীগের ঘাঁটিতে জয় চান ওয়াদুদ
মোংলা প্রতিনিধি | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
১৯৯১ থেকে বরাবরই আওয়ামী লীগের দখলে বাগেরহাট-৩ (মোংলা-রামপাল) আসন। আগামী ৩০ ডিসেম্বরের ভোট সামনে রেখেও সুবিধাজনক অবস্থানে নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার। এবার আসনটিতে জয় পেতে মরিয়া ধানের শীষের প্রার্থী মাওলানা শেখ আবদুুল ওয়াদুদ। ২০০৮ সালের নির্বাচনেও মুখোমুখি হয়েছিলেন তারা। সেবার প্রায় ৩০ হাজার ভোটে হারেন জামায়াত নেতা ওয়াদুদ।
ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে জেলার বাকি তিনটি আসনের তুলনায় গুরুত্বপূর্ণ মোংলা ও রামপাল উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসন। একটি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়নে গঠিত এ নির্বাচনী এলাকায় রয়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, খান জাহান আলী বিমানবন্দর, ইপিজেড, অর্থনৈতিক অঞ্চল, দেশের বৃহত্তম খাদ্যগুদাম, ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন, চিংড়ি, কাঁকড়াশিল্পসহ বন্দরকেন্দ্রিক নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান।
প্রচারে মাঠে বেশ সরব আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুন নাহার। খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হওয়ার আগে তার স্বামী তালুকদার আবদুুল খালেক এখানকার সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ সাল থেকেই এই আসনের নিয়ন্ত্রণ খালেক পরিবারের হাতে। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে ধানের শীষের প্রচার ও গণসংযোগ ছিল কিছুটা কৌশলী এবং গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে।
শেয়ার করুন
মোংলা প্রতিনিধি | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

১৯৯১ থেকে বরাবরই আওয়ামী লীগের দখলে বাগেরহাট-৩ (মোংলা-রামপাল) আসন। আগামী ৩০ ডিসেম্বরের ভোট সামনে রেখেও সুবিধাজনক অবস্থানে নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার। এবার আসনটিতে জয় পেতে মরিয়া ধানের শীষের প্রার্থী মাওলানা শেখ আবদুুল ওয়াদুদ। ২০০৮ সালের নির্বাচনেও মুখোমুখি হয়েছিলেন তারা। সেবার প্রায় ৩০ হাজার ভোটে হারেন জামায়াত নেতা ওয়াদুদ।
ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে জেলার বাকি তিনটি আসনের তুলনায় গুরুত্বপূর্ণ মোংলা ও রামপাল উপজেলা নিয়ে গঠিত এ আসন। একটি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়নে গঠিত এ নির্বাচনী এলাকায় রয়েছে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমুদ্রবন্দর, রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, খান জাহান আলী বিমানবন্দর, ইপিজেড, অর্থনৈতিক অঞ্চল, দেশের বৃহত্তম খাদ্যগুদাম, ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন, চিংড়ি, কাঁকড়াশিল্পসহ বন্দরকেন্দ্রিক নানা শিল্পপ্রতিষ্ঠান।
প্রচারে মাঠে বেশ সরব আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য হাবিবুন নাহার। খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হওয়ার আগে তার স্বামী তালুকদার আবদুুল খালেক এখানকার সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ সাল থেকেই এই আসনের নিয়ন্ত্রণ খালেক পরিবারের হাতে। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে ধানের শীষের প্রচার ও গণসংযোগ ছিল কিছুটা কৌশলী এবং গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে।