ছাগলে ফসল খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত ১
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায় ছাগলে ফসল খাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে মকবুল হোসেন (৫৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার সকাল ৯টায় উপজেলার মাহমুদ ইউনিয়নের কড়াইবাড়ি এলাকায় সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় আহত হয়েছেন তার ছেলে এরশাদুল ইসলাম (৩২) ও মেয়ে সুমি বেগম (৩০)।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার বিকেলে মকবুলের ছাগল প্রতিবেশী লাভলুর বেগুন ক্ষেতে যায়। এ সময় লাভলু ছাগলটিকে ধরে ‘খোঁয়াড়ে’ দেয়। এই নিয়ে সন্ধ্যায় মকবুলের মেয়ে সুমির সঙ্গে লাভলুর পরিবারের সদস্যদের বাকবিতণ্ডা হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার সকালে লাভলুসহ কয়েকজন লাঠিসোটা নিয়ে মকবুলের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় মাথায় আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই মকবুল মারা যান। আর আহত হন এরশাদুল ও সুমি। গুরুতর আহত এরশাদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে। নবাবগঞ্জ থানার ওসি সুব্রত কুমার জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মো. আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক। তাদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
শেয়ার করুন
হাকিমপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলায় ছাগলে ফসল খাওয়াকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে মকবুল হোসেন (৫৫) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার সকাল ৯টায় উপজেলার মাহমুদ ইউনিয়নের কড়াইবাড়ি এলাকায় সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। এ সময় আহত হয়েছেন তার ছেলে এরশাদুল ইসলাম (৩২) ও মেয়ে সুমি বেগম (৩০)।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার বিকেলে মকবুলের ছাগল প্রতিবেশী লাভলুর বেগুন ক্ষেতে যায়। এ সময় লাভলু ছাগলটিকে ধরে ‘খোঁয়াড়ে’ দেয়। এই নিয়ে সন্ধ্যায় মকবুলের মেয়ে সুমির সঙ্গে লাভলুর পরিবারের সদস্যদের বাকবিতণ্ডা হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার সকালে লাভলুসহ কয়েকজন লাঠিসোটা নিয়ে মকবুলের বাড়িতে হামলা চালায়। এ সময় মাথায় আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই মকবুল মারা যান। আর আহত হন এরশাদুল ও সুমি। গুরুতর আহত এরশাদুলকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে। নবাবগঞ্জ থানার ওসি সুব্রত কুমার জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মো. আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা পলাতক। তাদের ধরতে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।