চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত : শিখর
মাগুরা প্রতিনিধি | ২ জানুয়ারি, ২০১৯ ০০:০০
মাগুরা-১ আসনে নৌকা প্রতীকে জয়ী সাইফুজ্জামান শিখর বলেছেন, সুশাসন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে প্রস্তুত তিনি। গতকাল মঙ্গলবার মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে রোগীদের দেখতে গিয়ে শিখর এ কথা জানান।
প্রথমবারের মতো নির্বাচন করে জয়ী শিখর ভোটার ও নেতাকর্মীদের খোঁজ নিতে তার নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন প্রান্তে যাচ্ছেন। গতকাল তিনি গিয়েছিলেন সদর উপজেলার বগিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সৈয়দ তৈমুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক কাজী ফখরুল আলম মানিকের বাসায়। এরপর তিনি রোগীদের খোঁজ নিতে মাগুরার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে যান।
সে সময় নিজের দায়িত্ব নিয়ে শিখর বলেন, ‘একজন জনপ্রতিনিধির মূল ধর্মই হচ্ছে জনকল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা; দীর্ঘ ৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে আমার বাবা আছাদুজ্জামান যেভাবে উৎসর্গ করেছিলেন তার জীবন। মানুষের কল্যাণ, সুশাসন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমৃদ্ধ করার জন্য যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আমি প্রস্তুত।’
তিনি আরো বলেন, ‘মাগুরার ভোটাররা আমার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন, সে জন্য আমি তাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ থাকব। তাদের এই আস্থার প্রতিদান দেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। সব ধরনের উন্নয়নের পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের জন্য অনেক কিছু করার ইচ্ছে আমার রয়েছে। আমার মূল লক্ষ্য হচ্ছে সবার সহযোগিতা নিয়ে মাগুরার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।’
জয়ের বিষয়ে শিখর বলেন, ‘১০ বছরে মানুষ যে উন্নয়ন ও সুশাসন দেখেছেন, তার প্রতি আস্থা রেখেই নৌকায় এত বেশি ভোট দিয়েছে। আমাদের সরকার আমলে মাগুরায় যে উন্নয়ন হয়েছে, তা নজিরবিহীন। এ ছাড়া এখানে শত ভাগ সুশাসন ছিল। এসব কারণে এখানে ভোট বিপ্লব ঘটেছে।’
শেয়ার করুন
মাগুরা প্রতিনিধি | ২ জানুয়ারি, ২০১৯ ০০:০০

মাগুরা-১ আসনে নৌকা প্রতীকে জয়ী সাইফুজ্জামান শিখর বলেছেন, সুশাসন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে প্রস্তুত তিনি। গতকাল মঙ্গলবার মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে রোগীদের দেখতে গিয়ে শিখর এ কথা জানান।
প্রথমবারের মতো নির্বাচন করে জয়ী শিখর ভোটার ও নেতাকর্মীদের খোঁজ নিতে তার নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন প্রান্তে যাচ্ছেন। গতকাল তিনি গিয়েছিলেন সদর উপজেলার বগিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সৈয়দ তৈমুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক কাজী ফখরুল আলম মানিকের বাসায়। এরপর তিনি রোগীদের খোঁজ নিতে মাগুরার ২৫০ শয্যা হাসপাতালে যান।
সে সময় নিজের দায়িত্ব নিয়ে শিখর বলেন, ‘একজন জনপ্রতিনিধির মূল ধর্মই হচ্ছে জনকল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করা; দীর্ঘ ৫০ বছরের রাজনৈতিক জীবনে আমার বাবা আছাদুজ্জামান যেভাবে উৎসর্গ করেছিলেন তার জীবন। মানুষের কল্যাণ, সুশাসন ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমৃদ্ধ করার জন্য যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে আমি প্রস্তুত।’
তিনি আরো বলেন, ‘মাগুরার ভোটাররা আমার প্রতি যে আস্থা রেখেছেন, সে জন্য আমি তাদের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ থাকব। তাদের এই আস্থার প্রতিদান দেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। সব ধরনের উন্নয়নের পাশাপাশি তরুণ প্রজন্মের জন্য অনেক কিছু করার ইচ্ছে আমার রয়েছে। আমার মূল লক্ষ্য হচ্ছে সবার সহযোগিতা নিয়ে মাগুরার উন্নয়নে কাজ করতে চাই।’
জয়ের বিষয়ে শিখর বলেন, ‘১০ বছরে মানুষ যে উন্নয়ন ও সুশাসন দেখেছেন, তার প্রতি আস্থা রেখেই নৌকায় এত বেশি ভোট দিয়েছে। আমাদের সরকার আমলে মাগুরায় যে উন্নয়ন হয়েছে, তা নজিরবিহীন। এ ছাড়া এখানে শত ভাগ সুশাসন ছিল। এসব কারণে এখানে ভোট বিপ্লব ঘটেছে।’