৫ মাদক কারবারির পেটে ১৩ হাজার ইয়াবা
নিজস্ব প্রতিবেদক, কুমিল্লা | ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:০০
কক্সবাজার থেকে অভিনব কায়দায় পেটের ভেতর করে ইয়াবা পাচারের সময় পাঁচ মাদক কারবারিকে আটক করেছে কুমিল্লার গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আটককৃতদের পেট থেকে বের করা হয়েছে ১৩ হাজার ইয়াবা বড়ি। গত রবিবার বেলা ১১টায় কুমিল্লা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকা থেকে তাদের আটক করা হলেও গতকাল সোমবার পুলিশ গণমাধ্যমকে জানিয়েছে এ তথ্য।
আটককৃতরা হলেন কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার হালসা গ্রামের সাইফুল ইসলাম (২২), কুড়িগ্রামের রৌমারী থানার ধনারচর গ্রামের জাহিদুল ইসলাম (২০), চুলিয়ারচর গ্রামের, সুলতান (১৯), রাজিবপুর থানার চরসাজৈ গ্রামের শরিফুল ইসলাম (২২) ও চররাজিবপুর গ্রামের ফারহান রাজ (২২)।
ডিবি পুলিশ জানায়, কুমিল্লা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডে পুলিশ চেকপোস্টের মাধ্যমে বিভিন্ন যানবাহন তল্লাশি করছিল। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের পাঁচ যাত্রী পুলিশের তল্লাশি দেখে গাড়ি রেখে পালানোর চেষ্টা করে। তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে সন্দেহ হলে ক্লিনিকে নিয়ে এক্স-রে করে পেটে ইয়াবার অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
পরে তাদের ওষুধ খাইয়ে মলত্যাগ করিয়ে পেট থেকে বড় বড় ক্যাপসুলের মতো ২৬০টি প্যাকেট বের করা হয়। ওইসব প্যাকেটে পাওয়া যায় ১৩ হাজার ইয়াবা বড়ি।
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক, কুমিল্লা | ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ ০০:০০

কক্সবাজার থেকে অভিনব কায়দায় পেটের ভেতর করে ইয়াবা পাচারের সময় পাঁচ মাদক কারবারিকে আটক করেছে কুমিল্লার গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। আটককৃতদের পেট থেকে বের করা হয়েছে ১৩ হাজার ইয়াবা বড়ি। গত রবিবার বেলা ১১টায় কুমিল্লা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকা থেকে তাদের আটক করা হলেও গতকাল সোমবার পুলিশ গণমাধ্যমকে জানিয়েছে এ তথ্য।
আটককৃতরা হলেন কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার হালসা গ্রামের সাইফুল ইসলাম (২২), কুড়িগ্রামের রৌমারী থানার ধনারচর গ্রামের জাহিদুল ইসলাম (২০), চুলিয়ারচর গ্রামের, সুলতান (১৯), রাজিবপুর থানার চরসাজৈ গ্রামের শরিফুল ইসলাম (২২) ও চররাজিবপুর গ্রামের ফারহান রাজ (২২)।
ডিবি পুলিশ জানায়, কুমিল্লা পদুয়ার বাজার বিশ্বরোডে পুলিশ চেকপোস্টের মাধ্যমে বিভিন্ন যানবাহন তল্লাশি করছিল। এ সময় চট্টগ্রাম থেকে আসা একটি মাইক্রোবাসের পাঁচ যাত্রী পুলিশের তল্লাশি দেখে গাড়ি রেখে পালানোর চেষ্টা করে। তাদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে সন্দেহ হলে ক্লিনিকে নিয়ে এক্স-রে করে পেটে ইয়াবার অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
পরে তাদের ওষুধ খাইয়ে মলত্যাগ করিয়ে পেট থেকে বড় বড় ক্যাপসুলের মতো ২৬০টি প্যাকেট বের করা হয়। ওইসব প্যাকেটে পাওয়া যায় ১৩ হাজার ইয়াবা বড়ি।