যৌতুক মামলায় পুলিশ সার্জেন্ট কারাগারে
জয়পুরহাট প্রতিনিধি | ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০০:০০
যৌতুক মামলায় বগুড়ায় কর্মরত পুলিশ সার্জেন্ট তরিকুল ইসলামকে (৩২) কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরে জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নাহিদ আখতার জুলিয়েট এ আদেশ দেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার নিশ্চিতা বাজার এলাকার গোলাম মোস্তফার মেয়ে মায়া আকতারের সঙ্গে চলতি বছরের ১৪ আগস্ট একই উপজেলার শিশি নাজিরপাড়া উত্তরহাট শহর গ্রামের তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে তরিকুলের কাজির মাধ্যমে মৌখিক বিয়ে হয়। বিয়ের পর তরিকুল স্ত্রীর কাছে ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। রাজি না হওয়ায় স্ত্রীকে মারধর করেন। ১১ নভেম্বর ৬ লাখ ১ টাকা দেনমোহরে তাদের বিয়ের রেজিস্ট্রি হওয়ার পর তরিকুল ফের ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। মায়ার পরিবার না দেওয়ায় তাকে মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। পরে মায়া ১৪ নভেম্বর আদালতে যৌতুক মামলা করেন। সোমবার জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তরিকুলকে কারাগারে পাঠায়। বিষয়টি জয়পুরহাট কোর্ট ইন্সপেক্টর মাহবুবুর রহমান নিশ্চিত করেছেন।
শেয়ার করুন
জয়পুরহাট প্রতিনিধি | ৩ ডিসেম্বর, ২০১৯ ০০:০০

যৌতুক মামলায় বগুড়ায় কর্মরত পুলিশ সার্জেন্ট তরিকুল ইসলামকে (৩২) কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরে জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নাহিদ আখতার জুলিয়েট এ আদেশ দেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার নিশ্চিতা বাজার এলাকার গোলাম মোস্তফার মেয়ে মায়া আকতারের সঙ্গে চলতি বছরের ১৪ আগস্ট একই উপজেলার শিশি নাজিরপাড়া উত্তরহাট শহর গ্রামের তোজাম্মেল হোসেনের ছেলে তরিকুলের কাজির মাধ্যমে মৌখিক বিয়ে হয়। বিয়ের পর তরিকুল স্ত্রীর কাছে ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। রাজি না হওয়ায় স্ত্রীকে মারধর করেন। ১১ নভেম্বর ৬ লাখ ১ টাকা দেনমোহরে তাদের বিয়ের রেজিস্ট্রি হওয়ার পর তরিকুল ফের ২০ লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। মায়ার পরিবার না দেওয়ায় তাকে মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেন। পরে মায়া ১৪ নভেম্বর আদালতে যৌতুক মামলা করেন। সোমবার জামিন আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করে তরিকুলকে কারাগারে পাঠায়। বিষয়টি জয়পুরহাট কোর্ট ইন্সপেক্টর মাহবুবুর রহমান নিশ্চিত করেছেন।