রোগীশূন্য দাউদকান্দি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স!
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি | ২৬ মার্চ, ২০২০ ০০:০০
করোনাভাইরাসজনিত কারণে রোগীশূন্য হয়ে পড়েছে দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। প্রসূতি রোগী ছাড়া কেউ ভর্তি হচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টাায় ছয়জন প্রসূতির নরমাল প্রসব হলেও ভর্তি হয়েছেন চারজন। পুরুষ, মহিলা, শিশু ওয়ার্ডসহ ৫০ শয্যাবিশিষ্ট এ হাসপাতালের তিনটি ওয়ার্ডই এখন রোগীশূন্য।
সরেজমিনে দেখা যায়, ২৫ মার্চ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় মহিলা ওয়ার্ডে ভর্তি চারজনের সবাই প্রসূতি রোগী। জরুরি বিভাগ এবং বহির্বিভাগেও কমেছে রোগীর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় জরুরি বিভাগে ৫০, বহির্বিভাগে মহিলা ২৫, পুরুষ ৩৫ ও ১৭ জন শিশু চিকিৎসা নিয়েছে বলে সূত্র জানায়। যেখানে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৫০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসত এখানে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহীনুল আলম সুমন বলেন, আমাদের ডাক্তার, নার্সসহ সব স্টাফ হাসপাতালে রয়েছেন। মঙ্গলাবার রাতে ছয়জন প্রসূতির নরমাল প্রসব করার পর দুজন বাড়িতে চলে গেছেন। বাকি চারজন আজ (গতকাল বুধবার) চলে যেতে চাচ্ছেন। করোনাভাইরাসজনিত কারণে ছোটখাটো সমস্যা নিয়ে কেউ হাসপাতালে আসছে না, মোবাইল ফোনে পরামর্শ নিচ্ছে।
শেয়ার করুন
দাউদকান্দি (কুমিল্লা) প্রতিনিধি | ২৬ মার্চ, ২০২০ ০০:০০

করোনাভাইরাসজনিত কারণে রোগীশূন্য হয়ে পড়েছে দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। প্রসূতি রোগী ছাড়া কেউ ভর্তি হচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টাায় ছয়জন প্রসূতির নরমাল প্রসব হলেও ভর্তি হয়েছেন চারজন। পুরুষ, মহিলা, শিশু ওয়ার্ডসহ ৫০ শয্যাবিশিষ্ট এ হাসপাতালের তিনটি ওয়ার্ডই এখন রোগীশূন্য।
সরেজমিনে দেখা যায়, ২৫ মার্চ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় মহিলা ওয়ার্ডে ভর্তি চারজনের সবাই প্রসূতি রোগী। জরুরি বিভাগ এবং বহির্বিভাগেও কমেছে রোগীর সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় জরুরি বিভাগে ৫০, বহির্বিভাগে মহিলা ২৫, পুরুষ ৩৫ ও ১৭ জন শিশু চিকিৎসা নিয়েছে বলে সূত্র জানায়। যেখানে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৫০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নিতে আসত এখানে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. শাহীনুল আলম সুমন বলেন, আমাদের ডাক্তার, নার্সসহ সব স্টাফ হাসপাতালে রয়েছেন। মঙ্গলাবার রাতে ছয়জন প্রসূতির নরমাল প্রসব করার পর দুজন বাড়িতে চলে গেছেন। বাকি চারজন আজ (গতকাল বুধবার) চলে যেতে চাচ্ছেন। করোনাভাইরাসজনিত কারণে ছোটখাটো সমস্যা নিয়ে কেউ হাসপাতালে আসছে না, মোবাইল ফোনে পরামর্শ নিচ্ছে।