ছয় মণ ধাতব মুদ্রা নিয়ে বিপাকে সবজি বিক্রেতা
মাগুরা প্রতিনিধি | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরে খাইরুল ইসলাম খবির (৪৫) নামে এক দরিদ্র সবজি বিক্রেতা প্রায় ছয় মণ ওজনের ৬০ হাজার টাকার ধাতব মুদ্রা (কয়েন) নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। ১০ বছর ধরে ব্যবসায় লেনদেনে ক্রেতাদের দেওয়া পঁচিশ পয়সা, পঞ্চাশ পয়সা, এক টাকা ও দুই টাকার এ বিপুল পরিমাণের ধাতব মুদ্রা (কয়েন) জমে গেছে। ধাতব মুদ্রা লেনদেন সরকার বাতিল না করলেও ক্রেতাসহ স্থানীয় ব্যাংক নিতে চায় না। ফলে এসব মুদ্রা নিয়ে তিনি এখন চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
মহম্মদপুর উপজেলা সদরের জাঙ্গালিয়া গ্রামের মৃত জহুর ফকিরের ছেলে খবির মহম্মদপুর সদর বাজারের সবজি ব্যবসায়ী। তিনি ২৫ বছর ধরে সবজি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। গত দশ বছরে সবজি বিক্রিতে তার কাছে ক্রেতাদের দেওয়া ধাতব মুদ্রা (কয়েন) জমে ওজনে প্রায় ছয় মণ হয়েছে। তিনি হিসাব করে দেখেন তার কাছে জমাকৃত এই কয়েন প্রায় ৬০ হাজার টাকার বেশি।
মাগুরা সোনালী ব্যাংকের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) রশিদুল ইসলাম বলেন, মুদ্রাগুলো সচল রয়েছে। এসব মুদ্রা ব্যাংকসহ যে কেউ নিতে পারবেন। এ মুদ্রার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনবেন বলে তিনি জানান।
শেয়ার করুন
মাগুরা প্রতিনিধি | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০

মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদরে খাইরুল ইসলাম খবির (৪৫) নামে এক দরিদ্র সবজি বিক্রেতা প্রায় ছয় মণ ওজনের ৬০ হাজার টাকার ধাতব মুদ্রা (কয়েন) নিয়ে বিপাকে পড়েছেন। ১০ বছর ধরে ব্যবসায় লেনদেনে ক্রেতাদের দেওয়া পঁচিশ পয়সা, পঞ্চাশ পয়সা, এক টাকা ও দুই টাকার এ বিপুল পরিমাণের ধাতব মুদ্রা (কয়েন) জমে গেছে। ধাতব মুদ্রা লেনদেন সরকার বাতিল না করলেও ক্রেতাসহ স্থানীয় ব্যাংক নিতে চায় না। ফলে এসব মুদ্রা নিয়ে তিনি এখন চরম দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
মহম্মদপুর উপজেলা সদরের জাঙ্গালিয়া গ্রামের মৃত জহুর ফকিরের ছেলে খবির মহম্মদপুর সদর বাজারের সবজি ব্যবসায়ী। তিনি ২৫ বছর ধরে সবজি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। গত দশ বছরে সবজি বিক্রিতে তার কাছে ক্রেতাদের দেওয়া ধাতব মুদ্রা (কয়েন) জমে ওজনে প্রায় ছয় মণ হয়েছে। তিনি হিসাব করে দেখেন তার কাছে জমাকৃত এই কয়েন প্রায় ৬০ হাজার টাকার বেশি।
মাগুরা সোনালী ব্যাংকের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) রশিদুল ইসলাম বলেন, মুদ্রাগুলো সচল রয়েছে। এসব মুদ্রা ব্যাংকসহ যে কেউ নিতে পারবেন। এ মুদ্রার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজরে আনবেন বলে তিনি জানান।