পাবনায় মেশিন ছুঁলেই ৪২ পরীক্ষার রিপোর্ট প্রতারক আটক
পাবনা প্রতিনিধি | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০
মেশিনে হাত রাখা মাত্র মনিটরে ভেসে ওঠে মানবদেহের মস্তিষ্ক থেকে শুরু করে হার্ট, কিডনি, ফুসফুসসহ শরীরের ৪২ প্রকারের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার নানা অবস্থা। তাৎক্ষণিক রিপোর্টে চিকিৎসাপত্রও ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে থাকে ছয় থেকে সাত হাজার টাকার ওষুধ।
পাবনা পৌর এলাকার থানাপাড়ায় চিকিৎসার নামে দীর্ঘদিন ধরে অভিনব কায়দায় এভাবে প্রতারণা করে আসছিল ইউনি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। গত বুধবার রাতে সেখানে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানের মালিক ও চেয়ারম্যান এম এ আকবরকে আটক করে পুলিশ।
এক বছর ধরে সদর থানা ভবনসংলগ্ন একটি আটতলা ভবনের চারতলার তিনটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে এমন প্রতারণার ফাঁদ খুলে বসেন শহরের নয়নামতি এলাকার আকবর হোসেন ও তার সহযোগীরা। বিবি দাখিল মাদ্রাসা থেকে এসএসসি পাস করে নিজেকে চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে ইউনানি ও অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতির চিকিৎসাও দিয়ে আসছিলেন আকবর।
পাবনা সদর থানার ওসি নাসিম আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে বুধবার রাতে ইউনি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের অফিসে অভিযান চালাই। ওই সময় প্রতিষ্ঠানের মালিক এম এ আকবর স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কিংবা পরীক্ষার কোনো অনুমোদনপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন।
শেয়ার করুন
পাবনা প্রতিনিধি | ২৩ অক্টোবর, ২০২০ ০০:০০

মেশিনে হাত রাখা মাত্র মনিটরে ভেসে ওঠে মানবদেহের মস্তিষ্ক থেকে শুরু করে হার্ট, কিডনি, ফুসফুসসহ শরীরের ৪২ প্রকারের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও শরীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ার নানা অবস্থা। তাৎক্ষণিক রিপোর্টে চিকিৎসাপত্রও ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে থাকে ছয় থেকে সাত হাজার টাকার ওষুধ।
পাবনা পৌর এলাকার থানাপাড়ায় চিকিৎসার নামে দীর্ঘদিন ধরে অভিনব কায়দায় এভাবে প্রতারণা করে আসছিল ইউনি ওয়ার্ল্ড সার্ভিস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান। গত বুধবার রাতে সেখানে অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানের মালিক ও চেয়ারম্যান এম এ আকবরকে আটক করে পুলিশ।
এক বছর ধরে সদর থানা ভবনসংলগ্ন একটি আটতলা ভবনের চারতলার তিনটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে এমন প্রতারণার ফাঁদ খুলে বসেন শহরের নয়নামতি এলাকার আকবর হোসেন ও তার সহযোগীরা। বিবি দাখিল মাদ্রাসা থেকে এসএসসি পাস করে নিজেকে চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে ইউনানি ও অ্যালোপ্যাথিক পদ্ধতির চিকিৎসাও দিয়ে আসছিলেন আকবর।
পাবনা সদর থানার ওসি নাসিম আহমেদ বলেন, খবর পেয়ে বুধবার রাতে ইউনি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের অফিসে অভিযান চালাই। ওই সময় প্রতিষ্ঠানের মালিক এম এ আকবর স্বাস্থ্যসেবা প্রদান কিংবা পরীক্ষার কোনো অনুমোদনপত্র দেখাতে ব্যর্থ হন।