হাতে হাতে ঘুরছে সিলমারা ব্যালট
ফেনী প্রতিনিধি | ২ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০
ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। গত ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের নির্বাচন শেষ হলেও ভোটের সিল দেওয়া ২০টি ব্যালট পেপার এখন ঘুরছে এই এলাকার মানুষের হাতে-হাতে। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ।
জানা যায়, সত্যনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ফুটবল প্রতীকের সমর্থকরা সিল মেরে বক্সে ঢুকানোর সময় প্রতিবাদের মুখে সেগুলো ফেলে রেখে চলে যায়। যা এলাকার লোকজন পরে ভিডিও করে ভাইরাল করে। নির্বাচনের ফল ঘোষণা হলেও নির্বাচনের দিন দুপুর থেকে ২০টি সিলযুক্ত ব্যালট এলাকাবাসীর কাছে রয়েছে। গত বুধবার সকালে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা দাবি করেন, প্রভাব বিস্তার করে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী ব্যালটের বই বাইরে নিয়ে সিল মেরেছেন।
ছাগলনাইয়ার মহামায়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি সত্যনগর আর জয়নগর এই দুটি গ্রাম নিয়ে গঠিত। এরমধ্যে সত্যনগর এলাকার লোকজন পেয়েছেন ব্যালটগুলো। তাদের দাবি, কেন্দ্রের সামনেই পড়েছিল এগুলো। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী ছিলেন ৭ জন। একাধিক প্রার্থীর দাবি, সিলমারা ব্যালটগুচ্ছ ফুটবল প্রতীকের নুর করিম সবুজের।
এ বিষয়ে জানতে নুর করিম সবুজকে একাধিক কল দিলেও তার নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। রিটার্নিং কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন বলেন, পরাজিত প্রার্থীরা চাইলে ট্রাইব্যুনালে আপিল করতে পারেন।
শেয়ার করুন
ফেনী প্রতিনিধি | ২ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০

ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। গত ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপের নির্বাচন শেষ হলেও ভোটের সিল দেওয়া ২০টি ব্যালট পেপার এখন ঘুরছে এই এলাকার মানুষের হাতে-হাতে। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে দেখা দিয়েছে ক্ষোভ।
জানা যায়, সত্যনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ফুটবল প্রতীকের সমর্থকরা সিল মেরে বক্সে ঢুকানোর সময় প্রতিবাদের মুখে সেগুলো ফেলে রেখে চলে যায়। যা এলাকার লোকজন পরে ভিডিও করে ভাইরাল করে। নির্বাচনের ফল ঘোষণা হলেও নির্বাচনের দিন দুপুর থেকে ২০টি সিলযুক্ত ব্যালট এলাকাবাসীর কাছে রয়েছে। গত বুধবার সকালে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয়রা দাবি করেন, প্রভাব বিস্তার করে ফুটবল প্রতীকের প্রার্থী ব্যালটের বই বাইরে নিয়ে সিল মেরেছেন।
ছাগলনাইয়ার মহামায়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডটি সত্যনগর আর জয়নগর এই দুটি গ্রাম নিয়ে গঠিত। এরমধ্যে সত্যনগর এলাকার লোকজন পেয়েছেন ব্যালটগুলো। তাদের দাবি, কেন্দ্রের সামনেই পড়েছিল এগুলো। ৪ নম্বর ওয়ার্ডে মেম্বার প্রার্থী ছিলেন ৭ জন। একাধিক প্রার্থীর দাবি, সিলমারা ব্যালটগুচ্ছ ফুটবল প্রতীকের নুর করিম সবুজের।
এ বিষয়ে জানতে নুর করিম সবুজকে একাধিক কল দিলেও তার নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায়। রিটার্নিং কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন বলেন, পরাজিত প্রার্থীরা চাইলে ট্রাইব্যুনালে আপিল করতে পারেন।