সরকারি জমি ভরাট করে সীমানা দেয়াল
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) সংবাদদাতা | ২ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০
মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের ওয়াইজনগর-চকবাড়ি সড়ক ঘেঁষে সরকারি জমি ভরাট করে বাউন্ডারি দেয়াল নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় জুয়েল নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত জুয়েল ওয়াইজনগর গ্রামের মৃত শহিদের ছেলে।
স্থানীয় ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, জুয়েলের বসতবাড়ি সংলগ্ন সরকারি জমি রয়েছে। রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ওয়াইজনগর মৌজায় আরএস ১২৫ দাগে ২৮ শতাংশ জমি সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত। তার মধ্যে রাস্তা বাদে ১০-১২ শতাংশ সরকারি জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। ওই জায়গা জুয়েলের বসতবাড়ি সংলগ্ন হওয়ায় তিনি সপ্তাহ খানেক আগে সেখানে মাটি ভরাট করেন এবং সীমানা দেয়াল নির্মাণ করে তা দখলে নেন।
শুরুতে স্থানীয়রা বিষয়টি চান্দহর ইউনিয়ন ভূমি অফিসকে অবগত করলে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এতে বাধা দেন। কিন্তু জুয়েল ওই বাধা অমান্য করে সীমানা দেয়াল নির্মাণ অব্যাহত রাখেন। এ ব্যাপারে জুয়েল বলেন, আমার জায়গাতেই বাউন্ডারি দেয়াল নির্মাণ করছি। কোনো খাস জায়গা দখল করা হয়নি।
চান্দহর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা এ কে এম আবদুস ছালাম বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে একাধিকবার বাধা দিয়েছি, কিন্তু জুয়েল তা মানেননি। সিংগাইর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুনা লায়লা বলেন, ঘটনা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শেয়ার করুন
সিংগাইর (মানিকগঞ্জ) সংবাদদাতা | ২ ডিসেম্বর, ২০২১ ০০:০০

মানিকগঞ্জের সিংগাইর উপজেলার চান্দহর ইউনিয়নের ওয়াইজনগর-চকবাড়ি সড়ক ঘেঁষে সরকারি জমি ভরাট করে বাউন্ডারি দেয়াল নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় জুয়েল নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত জুয়েল ওয়াইজনগর গ্রামের মৃত শহিদের ছেলে।
স্থানীয় ভূমি অফিস সূত্রে জানা গেছে, জুয়েলের বসতবাড়ি সংলগ্ন সরকারি জমি রয়েছে। রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ওয়াইজনগর মৌজায় আরএস ১২৫ দাগে ২৮ শতাংশ জমি সরকারি খাস খতিয়ানভুক্ত। তার মধ্যে রাস্তা বাদে ১০-১২ শতাংশ সরকারি জমি পরিত্যক্ত অবস্থায় আছে। ওই জায়গা জুয়েলের বসতবাড়ি সংলগ্ন হওয়ায় তিনি সপ্তাহ খানেক আগে সেখানে মাটি ভরাট করেন এবং সীমানা দেয়াল নির্মাণ করে তা দখলে নেন।
শুরুতে স্থানীয়রা বিষয়টি চান্দহর ইউনিয়ন ভূমি অফিসকে অবগত করলে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এতে বাধা দেন। কিন্তু জুয়েল ওই বাধা অমান্য করে সীমানা দেয়াল নির্মাণ অব্যাহত রাখেন। এ ব্যাপারে জুয়েল বলেন, আমার জায়গাতেই বাউন্ডারি দেয়াল নির্মাণ করছি। কোনো খাস জায়গা দখল করা হয়নি।
চান্দহর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা এ কে এম আবদুস ছালাম বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে একাধিকবার বাধা দিয়েছি, কিন্তু জুয়েল তা মানেননি। সিংগাইর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুনা লায়লা বলেন, ঘটনা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।