ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মির্জাপুরের পাকুল্যা
পদচারী সেতু না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে পারাপার
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি | ২১ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মির্জাপুরের পাকুল্যা এলাকায় ওভারব্রিজ না থাকায় প্রতিনিয়ত জনসাধারণ ও শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পার হচ্ছেন। এখানে সড়ক পারাপার হতে গিয়ে পথচারীরা প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
মির্জাপুর উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের সাটিয়াচরা ও পাকুল্যা গ্রামের মাঝখান দিয়ে চলে গেছে দেশের অন্যতম ব্যস্ততম রাস্তা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক। মহাসড়কের ওই এলাকায় একপাশে রয়েছে জামুর্কী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, সাবদার আলী কলেজ, মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিফলক। অন্য পাশে রয়েছে পাকুল্যা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাটিয়াচরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সাটিয়াচরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাকুল্যা মতি বিবি মসজিদ ও পাকুল্যা বাজার।
মহসড়কের বিভিন্ন স্থানে আন্ডারপাস ও উড়াল সেতু থাকলেও ব্যস্ততম ওই এলাকায় কোনো আন্ডারপাস বা উড়াল সেতু নেই। ফলে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এবং ওই এলাকার মানুষ দৈনন্দিন প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পারাপার হচ্ছে।
গত সোমবার বিকেলে মহাসড়কের ওই এলাকায় সরেজমিন ঝুঁকিপূর্ণ পারাপারের চিত্র দেখা গেছে। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা সন্তানদের হাত ধরে মহাসড়ক পার হচ্ছেন। কেউ আবার না বুঝে দৌড়ে পার হচ্ছেন। কেউ পার হওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে থাকছেন দীর্ঘ সময় ধরে।
সাটিয়াচরা গ্রামের শেফালি বেগম নামে এক অভিভাবক বলেন, বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে সারাক্ষণ দুশ্চিন্তায় থাকি। সবসময় নিয়ে যেতে-আসতে পারি না। এখানে ওভারব্রিজ থাকলে আমরা চিন্তমুক্ত থাকতাম।
শেয়ার করুন
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি | ২১ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের মির্জাপুরের পাকুল্যা এলাকায় ওভারব্রিজ না থাকায় প্রতিনিয়ত জনসাধারণ ও শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পার হচ্ছেন। এখানে সড়ক পারাপার হতে গিয়ে পথচারীরা প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
মির্জাপুর উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের সাটিয়াচরা ও পাকুল্যা গ্রামের মাঝখান দিয়ে চলে গেছে দেশের অন্যতম ব্যস্ততম রাস্তা ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক। মহাসড়কের ওই এলাকায় একপাশে রয়েছে জামুর্কী ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়, সাবদার আলী কলেজ, মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিফলক। অন্য পাশে রয়েছে পাকুল্যা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাটিয়াচরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সাটিয়াচরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পাকুল্যা মতি বিবি মসজিদ ও পাকুল্যা বাজার।
মহসড়কের বিভিন্ন স্থানে আন্ডারপাস ও উড়াল সেতু থাকলেও ব্যস্ততম ওই এলাকায় কোনো আন্ডারপাস বা উড়াল সেতু নেই। ফলে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এবং ওই এলাকার মানুষ দৈনন্দিন প্রয়োজনে প্রতিনিয়ত ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়ক পারাপার হচ্ছে।
গত সোমবার বিকেলে মহাসড়কের ওই এলাকায় সরেজমিন ঝুঁকিপূর্ণ পারাপারের চিত্র দেখা গেছে। শিক্ষার্থীদের অভিভাবকরা সন্তানদের হাত ধরে মহাসড়ক পার হচ্ছেন। কেউ আবার না বুঝে দৌড়ে পার হচ্ছেন। কেউ পার হওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে থাকছেন দীর্ঘ সময় ধরে।
সাটিয়াচরা গ্রামের শেফালি বেগম নামে এক অভিভাবক বলেন, বাচ্চাদের স্কুলে পাঠিয়ে সারাক্ষণ দুশ্চিন্তায় থাকি। সবসময় নিয়ে যেতে-আসতে পারি না। এখানে ওভারব্রিজ থাকলে আমরা চিন্তমুক্ত থাকতাম।