নিষিদ্ধ নোট ও গাইড বইয়ের সরবরাহ বন্ধ হোক
মো. ওসমান গনি | ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
সরকার প্রতিবছর দেশের শিক্ষা খাত উন্নত করার লক্ষ্যে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করছে। কিন্তু এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এ ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংসের অশুভ তৎপরতায় তারা মেতে উঠেছে। তারা নোট ও গাইড বই সরবরাহ করছে। সব শ্রেণির, সব বিষয়ের গাইড বই এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যপুস্তকের নোট বা গাইড বই মুদ্রণ ও বিক্রি সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু তারা সরকারি নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যাচ্ছে।
এসব নোট বা গাইড বই অসংখ্য ভুলে ভরা। অথচ ১৯৮০ সালে আইন করে নোট বই এবং ২০০৮ সালে গাইড বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব আইন লঙ্ঘন করলে দীর্ঘদিনের সশ্রম কারাদ- ও অর্থ জরিমানার মতো শাস্তির বিধান রয়েছে। কিন্তু তারপরেও চাহিদা থাকার কারণে এসব বই বাজারে চলছে। শিক্ষার্থীরা যাতে নোট বা গাইড বই না কেনে সে জন্য শিক্ষার মান উন্নত করতে হবে। আর যারা নোট বা গাইড বই বিক্রি করে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
মো. ওসমান গনি
চান্দিনা, কুমিল্লা।
শেয়ার করুন
মো. ওসমান গনি | ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

সরকার প্রতিবছর দেশের শিক্ষা খাত উন্নত করার লক্ষ্যে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করছে। কিন্তু এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী এ ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করছে। শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংসের অশুভ তৎপরতায় তারা মেতে উঠেছে। তারা নোট ও গাইড বই সরবরাহ করছে। সব শ্রেণির, সব বিষয়ের গাইড বই এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠ্যপুস্তকের নোট বা গাইড বই মুদ্রণ ও বিক্রি সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। কিন্তু তারা সরকারি নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যাচ্ছে।
এসব নোট বা গাইড বই অসংখ্য ভুলে ভরা। অথচ ১৯৮০ সালে আইন করে নোট বই এবং ২০০৮ সালে গাইড বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এসব আইন লঙ্ঘন করলে দীর্ঘদিনের সশ্রম কারাদ- ও অর্থ জরিমানার মতো শাস্তির বিধান রয়েছে। কিন্তু তারপরেও চাহিদা থাকার কারণে এসব বই বাজারে চলছে। শিক্ষার্থীরা যাতে নোট বা গাইড বই না কেনে সে জন্য শিক্ষার মান উন্নত করতে হবে। আর যারা নোট বা গাইড বই বিক্রি করে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
মো. ওসমান গনি
চান্দিনা, কুমিল্লা।