দেশসেরা ফল করেছে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড
ময়মনসিংহ সংবাদদাতা | ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৫:০৫
৯৭ দশমিক ৫২ শতাংশ পাস করে দেশসেরা ফলাফল করেছে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৯২ জন শিক্ষার্থী।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
ফলাফল বিশ্লেষণে জানা যায়, এই বোর্ডের অধীনে ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা জেলার ১ হাজার ২৯২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। কেন্দ্র ছিল ১৪৭টি।
এর মধ্যে পাসের হারে সবচেয়ে বেশি নেত্রকোনা জেলায়। এখানে পাসের হার ৯৮ দশমিক ৪৯। দ্বিতীয় স্থানে আছে জামালপুর জেলা। এখানে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৪৩। ৯৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ পাস নিয়ে ময়মনসিংহ জেলা তৃতীয় স্থানে। আর শেরপুর জেলায় পাসের হার ৯৭।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ হাজার ৯২। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে মেয়েরা এগিয়ে। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত মেয়ের সংখ্যা ৫ হাজার ৭০৭। আর জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৩৮৫।
এই বোর্ডের অধীনে অংশগ্রহণকারী মোট ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৬ হাজার ৮৯০। আর মেয়েশিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৩ হাজার ৯৭৩।
এবার বোর্ডের অধীনে শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩১৬টি। শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা শূন্য।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
ময়মনসিংহ সংবাদদাতা | ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১ ১৫:০৫

৯৭ দশমিক ৫২ শতাংশ পাস করে দেশসেরা ফলাফল করেছে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৯২ জন শিক্ষার্থী।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
ফলাফল বিশ্লেষণে জানা যায়, এই বোর্ডের অধীনে ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর ও নেত্রকোনা জেলার ১ হাজার ২৯২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেন। কেন্দ্র ছিল ১৪৭টি।
এর মধ্যে পাসের হারে সবচেয়ে বেশি নেত্রকোনা জেলায়। এখানে পাসের হার ৯৮ দশমিক ৪৯। দ্বিতীয় স্থানে আছে জামালপুর জেলা। এখানে পাসের হার ৯৭ দশমিক ৪৩। ৯৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ পাস নিয়ে ময়মনসিংহ জেলা তৃতীয় স্থানে। আর শেরপুর জেলায় পাসের হার ৯৭।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ হাজার ৯২। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে মেয়েরা এগিয়ে। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত মেয়ের সংখ্যা ৫ হাজার ৭০৭। আর জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৩৮৫।
এই বোর্ডের অধীনে অংশগ্রহণকারী মোট ছেলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৬ হাজার ৮৯০। আর মেয়েশিক্ষার্থীর সংখ্যা ৬৩ হাজার ৯৭৩।
এবার বোর্ডের অধীনে শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩১৬টি। শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা শূন্য।