ডোমার উপজেলা জামায়াত সেক্রেটারি গ্রেপ্তার
নীলফামারি প্রতিনিধি | ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:১১
নীলফামারীর ডোমারে পুলিশের উপর হামলার মামলায় উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি খন্দকার মোহাম্মদ আহমেদুল হক মানিককে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার ভোররাতে উপজেলার পশ্চিম চিকন মাটি পল্টন পাড়ায় অভিযান চালিয়ে নিজ বাড়ী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুপুরের দিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ডোমার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মোকছেদ আলী ব্যাপরী জানান, ‘গত ১৫ ডিসেম্বর গভীর রাতে ডোমার থানার উপ-পরিদর্শক খাদেমুল হকের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য আদালতের গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারির আসামী ধরতে ডোমার সদর ইউনিয়নের মনজুরপাড়ায় যায়। এসময় ওই এলাকায় থাকা জামায়াত-শিবির কর্মীরা গ্রেপ্তার আতংকে তারা পুলিশের উপর হামলা চালায়। হামলায় ডোমার থানা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক ফারুক, কনস্টেবল রেজাউল ও শরিফুল আহত হন। পরে পুলিশ জামায়াত-শিবিরের চার কর্মীকে আটক করে। পরের দিন সকালের ডোমার থানার উপ-পরিদর্শক খাদেমুল হক বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মালায় নামীয় সাত জন এবং ৮০ থেকে ৯০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।’
ওসি জানান, ‘মঙ্গলবার ভোর রাতে অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহার ভুক্ত আসামী ডোমার উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি খন্দকার মোহাম্মদ আহমেদুল হক মানিকে গ্রেপ্তার করে দুপুরের দিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আসামীদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নীলফামারি প্রতিনিধি | ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:১১

নীলফামারীর ডোমারে পুলিশের উপর হামলার মামলায় উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি খন্দকার মোহাম্মদ আহমেদুল হক মানিককে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার ভোররাতে উপজেলার পশ্চিম চিকন মাটি পল্টন পাড়ায় অভিযান চালিয়ে নিজ বাড়ী থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুপুরের দিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ডোমার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মোকছেদ আলী ব্যাপরী জানান, ‘গত ১৫ ডিসেম্বর গভীর রাতে ডোমার থানার উপ-পরিদর্শক খাদেমুল হকের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সদস্য আদালতের গ্রেপ্তারী পরোয়ানা জারির আসামী ধরতে ডোমার সদর ইউনিয়নের মনজুরপাড়ায় যায়। এসময় ওই এলাকায় থাকা জামায়াত-শিবির কর্মীরা গ্রেপ্তার আতংকে তারা পুলিশের উপর হামলা চালায়। হামলায় ডোমার থানা পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক ফারুক, কনস্টেবল রেজাউল ও শরিফুল আহত হন। পরে পুলিশ জামায়াত-শিবিরের চার কর্মীকে আটক করে। পরের দিন সকালের ডোমার থানার উপ-পরিদর্শক খাদেমুল হক বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মালায় নামীয় সাত জন এবং ৮০ থেকে ৯০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।’
ওসি জানান, ‘মঙ্গলবার ভোর রাতে অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহার ভুক্ত আসামী ডোমার উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি খন্দকার মোহাম্মদ আহমেদুল হক মানিকে গ্রেপ্তার করে দুপুরের দিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্য আসামীদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’