সংবাদ সম্মেলনে লাঙ্গল প্রার্থী
বাঁশখালীতে নৌকার জামানত বাজেয়াপ্ত হবে
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:৩৮
চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে আসন্ন নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে বলে মনে করেছেন জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। গাড়িবহরে গুলির পরদিন শনিবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। ওই ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ তা নেয়নি বলেও অভিযোগ তার।
মাহমুদুল ইসলাম বলেন, ঐতিহাসিকভাবে বাঁশখালী আওয়ামী লীগ বিরোধী। সত্তরের প্রাদেশিক নির্বাচনেও তারা সেখানে জয়লাভ করেনি। ২০০৮ এর নির্বাচনে মহাজোট ২৭১ আসন পেলেও বাঁশখালীতে নৌকা হেরেছে। এবারের নির্বাচনেও নৌকা মার্কার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আসার সম্ভাবনা নেই। ভোটে নৌকার প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। তাই এখনই বৃহত্তর স্বার্থে মহাজোট নেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সঠিক সময়।
তিনি বলেন, শুক্রবার প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে পথসভা করতে যাওয়ার সময় চাম্বল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুল হকের নেতৃত্বে ৪০/৫০ জনের সশস্ত্র বাহিনী প্রকাশ্যে আমার গাড়িবহরে গুলি চালায়। এতে ২০/২৫ জন গুলিবিদ্ধ হয়। পরে জনসভায় বক্তব্য রাখার সময় ফের এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়। এ সময়ও অনেকে গুলিবিদ্ধ হন। মাহমুদুল ইসলামের অভিযোগ, সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তার সশস্ত্র অনুসারীরা তার বাড়ি ঘেরাও করে এবং রাত প্রায় ১০টা পর্যন্ত দফায় দফায় গুলি চালায়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
চট্টগ্রাম ব্যুরো | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:৩৮

চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে আসন্ন নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে বলে মনে করেছেন জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী। গাড়িবহরে গুলির পরদিন শনিবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন। ওই ঘটনায় থানায় মামলা করতে গেলেও পুলিশ তা নেয়নি বলেও অভিযোগ তার।
মাহমুদুল ইসলাম বলেন, ঐতিহাসিকভাবে বাঁশখালী আওয়ামী লীগ বিরোধী। সত্তরের প্রাদেশিক নির্বাচনেও তারা সেখানে জয়লাভ করেনি। ২০০৮ এর নির্বাচনে মহাজোট ২৭১ আসন পেলেও বাঁশখালীতে নৌকা হেরেছে। এবারের নির্বাচনেও নৌকা মার্কার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আসার সম্ভাবনা নেই। ভোটে নৌকার প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। তাই এখনই বৃহত্তর স্বার্থে মহাজোট নেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সঠিক সময়।
তিনি বলেন, শুক্রবার প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে পথসভা করতে যাওয়ার সময় চাম্বল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুজিবুল হকের নেতৃত্বে ৪০/৫০ জনের সশস্ত্র বাহিনী প্রকাশ্যে আমার গাড়িবহরে গুলি চালায়। এতে ২০/২৫ জন গুলিবিদ্ধ হয়। পরে জনসভায় বক্তব্য রাখার সময় ফের এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়। এ সময়ও অনেকে গুলিবিদ্ধ হন। মাহমুদুল ইসলামের অভিযোগ, সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও তার সশস্ত্র অনুসারীরা তার বাড়ি ঘেরাও করে এবং রাত প্রায় ১০টা পর্যন্ত দফায় দফায় গুলি চালায়।