'আমও গেল ছালাও গেল' বিএনপি প্রার্থী মুসলিম উদ্দিনের
আখাউড়া প্রতিনিধি | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:৪০
একদিকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ অন্যদিকে প্রার্থিতাও বাতিল হলো বিএনপি’র প্রার্থী মো. মুসলিম উদ্দিনের। ফলে দুই কূলই হারালেন তিনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (আখাউড়া-কসবা) আসনের বিএনপি প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মো. মুসলিম উদ্দিন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার আশায় আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে পদত্যাগ করে মনোয়নপত্র দাখিল করেন।
রির্টানিং অফিসার বাছাইয়ে তার প্রার্থিতা বাতিল করে দেয়। তার পদত্যাগপত্রটি গৃহীত হয়নি বলে। পরে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান। প্রতীক পাওয়ার পর ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত গণসংযোগ ও প্রচারে সরব ছিলেন মুসলিম উদ্দিন।
এলাকাবাসী ও বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা বলছেন এতে ‘মুসলিম উদ্দীনের আমও গেল, ছালাও গেল’। তিনি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন। যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
নির্বাচন কমিশনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে তিনি আখাউড়া ও কসবায় গণসংযোগ ও বিভিন্ন সভা করে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন। পরবর্তীতে চেয়ারম্যান পদে থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় হাইকোর্ট ১৯ জানুয়ারি মুসলিম উদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিল করেন।
এ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শূন্য হয়ে যাওয়ায় হতাশ বিএনপির নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
এ আসনে নির্বাচনী মাঠ এখন ফাঁকা। শুধু নৌকা প্রতীকের প্রচার চলছে। এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক ছাড়াও মাঠে আছেন হাতপাখা নিয়ে মো. জসিম।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
আখাউড়া প্রতিনিধি | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:৪০

একদিকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ অন্যদিকে প্রার্থিতাও বাতিল হলো বিএনপি’র প্রার্থী মো. মুসলিম উদ্দিনের। ফলে দুই কূলই হারালেন তিনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (আখাউড়া-কসবা) আসনের বিএনপি প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মো. মুসলিম উদ্দিন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার আশায় আখাউড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান থেকে পদত্যাগ করে মনোয়নপত্র দাখিল করেন।
রির্টানিং অফিসার বাছাইয়ে তার প্রার্থিতা বাতিল করে দেয়। তার পদত্যাগপত্রটি গৃহীত হয়নি বলে। পরে তিনি নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান। প্রতীক পাওয়ার পর ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত গণসংযোগ ও প্রচারে সরব ছিলেন মুসলিম উদ্দিন।
এলাকাবাসী ও বিএনপির কর্মী-সমর্থকরা বলছেন এতে ‘মুসলিম উদ্দীনের আমও গেল, ছালাও গেল’। তিনি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন। যোগাযোগ করা হলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
নির্বাচন কমিশনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে তিনি আখাউড়া ও কসবায় গণসংযোগ ও বিভিন্ন সভা করে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন। পরবর্তীতে চেয়ারম্যান পদে থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় হাইকোর্ট ১৯ জানুয়ারি মুসলিম উদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিল করেন।
এ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শূন্য হয়ে যাওয়ায় হতাশ বিএনপির নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।
এ আসনে নির্বাচনী মাঠ এখন ফাঁকা। শুধু নৌকা প্রতীকের প্রচার চলছে। এ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক ছাড়াও মাঠে আছেন হাতপাখা নিয়ে মো. জসিম।