জামায়াতকে জেএমবি বানিয়ে ফেলল টাইমস অব ইন্ডিয়া!
অনলাইন ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ২২:০৪
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন জেএমবি নেতা- নিজেদের প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রতিবেদনের প্রথম লাইনে বলা হয়, বাংলাদেশের নির্বাচনে সজাগ দৃষ্টি রাখছে ভারত। বিশেষ করে বিএনপির সঙ্গে ২৫ ‘জেএমবি’ নেতার অংশগ্রহণের বিষয়ে। যার ২০ জনই বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ১০০ কিলোমিটারের ভেতর। পরের লাইনেই বলা হয়, বিশেষভাবে ভারতের ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী কুমিল্লা ও অভিবাসী বিষয়ক সমস্যায় জর্জরিত আসাম-সিলেট সীমান্ত থেকে ২০ কিলোমিটারের ভেতরে ‘বাংলাদেশ জামাআতুল মুজাহিদীন (জেএমবি)’র দুই প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
রিপোর্ট থেকে বোঝা যায়, টাইমস অব ইন্ডিয়া জামায়াত ও জেএমবিতে গুলিয়ে ফেলেছে। খবরের দ্বিতীয় প্যারায় বলা হয়েছে, গোপন সংবাদ নিশ্চিত করেছে বেশির ভাগ জামায়াত নেতার আসন ভারত সীমান্ত থেকে ৫০-১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।
এই প্রতিবেদনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে কারাবন্দী জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাইদী ও তার ছেলেকেও জেএমবি নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভারতীয় সীমান্তে এসব নেতার অবস্থান দেশটির জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
অনলাইন ডেস্ক | ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮ ২২:০৪
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে প্রার্থী হয়েছেন জেএমবি নেতা- নিজেদের প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রতিবেদনের প্রথম লাইনে বলা হয়, বাংলাদেশের নির্বাচনে সজাগ দৃষ্টি রাখছে ভারত। বিশেষ করে বিএনপির সঙ্গে ২৫ ‘জেএমবি’ নেতার অংশগ্রহণের বিষয়ে। যার ২০ জনই বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ১০০ কিলোমিটারের ভেতর। পরের লাইনেই বলা হয়, বিশেষভাবে ভারতের ত্রিপুরা সীমান্তবর্তী কুমিল্লা ও অভিবাসী বিষয়ক সমস্যায় জর্জরিত আসাম-সিলেট সীমান্ত থেকে ২০ কিলোমিটারের ভেতরে ‘বাংলাদেশ জামাআতুল মুজাহিদীন (জেএমবি)’র দুই প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।
রিপোর্ট থেকে বোঝা যায়, টাইমস অব ইন্ডিয়া জামায়াত ও জেএমবিতে গুলিয়ে ফেলেছে। খবরের দ্বিতীয় প্যারায় বলা হয়েছে, গোপন সংবাদ নিশ্চিত করেছে বেশির ভাগ জামায়াত নেতার আসন ভারত সীমান্ত থেকে ৫০-১০০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত।
এই প্রতিবেদনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে কারাবন্দী জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন সাইদী ও তার ছেলেকেও জেএমবি নেতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভারতীয় সীমান্তে এসব নেতার অবস্থান দেশটির জন্য হুমকি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।