ভোটে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন সাংবাদিকরা
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:০৩
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনের দিন পেশাগত দায়িত্ব পালনের প্রয়োজনে সাংবাদিকদের মোটরসাইকেল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকছে না। নির্বাচন কমিশনের স্টিকার লাগিয়ে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন তার।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য সাংবাদিকদের কার্ড ও স্টিকার দেওয়া হয়েছে। তাদের নিজস্ব মোটরসাইকেল কিংবা যানবাহনে সাংবাদিকরা স্টিকার লাগিয়ে ভোটের দিন খবর সংগ্রহ করতে কেন্দ্রে যেতে পারবেন।
গত ২১ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের জন্য নীতিমালা জারি করে নির্বাচন কমিশন। এতে সাংবাদিকদের মোটরসাইকেল ব্যবহার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। নীতিমালায় আরও বলা হয়, ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে ছবি তোলা, ভিডিও করা ও তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে।
এতে আরো বলা হয়, তবে একসঙ্গে একাধিক সাংবাদিক একই ভোটকেন্দ্রে ও ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সরাসরি প্রচার করা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম-সচিব (জনসংযোগ শাখা) এস এম আসাদুজ্জামানের সই করা ওই নীতিমালায় সাংবাদিকদের জন্য এক ডজনেরও বেশি দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্বাচন কমিশনের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ জানান সাংবাদিকরা। ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও সম্পাদক পরিষদ পৃথক বিবৃতিতে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার জন্য নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানায়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৮ ১৭:০৩

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনের দিন পেশাগত দায়িত্ব পালনের প্রয়োজনে সাংবাদিকদের মোটরসাইকেল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা থাকছে না। নির্বাচন কমিশনের স্টিকার লাগিয়ে মোটরসাইকেল ব্যবহার করতে পারবেন তার।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আশাদুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য সাংবাদিকদের কার্ড ও স্টিকার দেওয়া হয়েছে। তাদের নিজস্ব মোটরসাইকেল কিংবা যানবাহনে সাংবাদিকরা স্টিকার লাগিয়ে ভোটের দিন খবর সংগ্রহ করতে কেন্দ্রে যেতে পারবেন।
গত ২১ ডিসেম্বর সাংবাদিকদের জন্য নীতিমালা জারি করে নির্বাচন কমিশন। এতে সাংবাদিকদের মোটরসাইকেল ব্যবহার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। নীতিমালায় আরও বলা হয়, ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করে প্রিসাইডিং কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে ছবি তোলা, ভিডিও করা ও তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে।
এতে আরো বলা হয়, তবে একসঙ্গে একাধিক সাংবাদিক একই ভোটকেন্দ্রে ও ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি ভোটকক্ষ থেকে সরাসরি সম্প্রচার বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সরাসরি প্রচার করা যাবে না। নির্বাচন কমিশনের যুগ্ম-সচিব (জনসংযোগ শাখা) এস এম আসাদুজ্জামানের সই করা ওই নীতিমালায় সাংবাদিকদের জন্য এক ডজনেরও বেশি দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।
নির্বাচন কমিশনের এমন সিদ্ধান্তে ক্ষোভ জানান সাংবাদিকরা। ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজে, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও সম্পাদক পরিষদ পৃথক বিবৃতিতে এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার জন্য নির্বাচন কমিশনকে আহ্বান জানায়।