জামানত হারালেন পাপনের প্রতিদ্বন্দ্বী সবাই
ভৈরব প্রতিনিধি | ২ জানুয়ারি, ২০১৯ ২০:১০
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) নির্বাচনী আসনে বিজয়ী প্রার্থী ছাড়া বাকি চার প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। জামানত খোয়ানো প্রার্থীরা হলেন, বিএনপির প্রার্থী মো. শরফুল আলম, জাতীয় পার্টির নূরুল কাদের সোহেল, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ মোহাম্মদ মুছা, বাংলাদেশ ইসলামি ফ্রন্ট হাজি মো. রুবেল হোসেন।
এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন বিপুল ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তিনি এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেয়েছেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৩৩ ভোট। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী বিজয়ী প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের জামানত হিসেবে জমা রাখা ২০ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত হয়।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, এই আসনে এবারের নির্বাচনে শরীফুল আলম পেয়েছেন ২৮ হাজার ৮৪ ভোট, নূরুল কাদের সোহেল পেয়েছেন ১০৬৯ ভোট, মোহাম্মদ মুছা পেয়েছেন ১৮০১ ভোট এবং হাজী মো. রুবেল হোসেন পেয়েছেন ৭৮৫ ভোট। নাজমুল হাসান পাপনের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় তাদের সবার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
ভৈরব প্রতিনিধি | ২ জানুয়ারি, ২০১৯ ২০:১০

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) নির্বাচনী আসনে বিজয়ী প্রার্থী ছাড়া বাকি চার প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। জামানত খোয়ানো প্রার্থীরা হলেন, বিএনপির প্রার্থী মো. শরফুল আলম, জাতীয় পার্টির নূরুল কাদের সোহেল, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ মোহাম্মদ মুছা, বাংলাদেশ ইসলামি ফ্রন্ট হাজি মো. রুবেল হোসেন।
এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন বিপুল ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তিনি এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেয়েছেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৩৩ ভোট। নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী বিজয়ী প্রার্থীর প্রাপ্ত ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের জামানত হিসেবে জমা রাখা ২০ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত হয়।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, এই আসনে এবারের নির্বাচনে শরীফুল আলম পেয়েছেন ২৮ হাজার ৮৪ ভোট, নূরুল কাদের সোহেল পেয়েছেন ১০৬৯ ভোট, মোহাম্মদ মুছা পেয়েছেন ১৮০১ ভোট এবং হাজী মো. রুবেল হোসেন পেয়েছেন ৭৮৫ ভোট। নাজমুল হাসান পাপনের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় তাদের সবার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়ে যায়।