মোংলা পোর্ট পৌরসভা নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর নানা অভিযোগ
মোংলা প্রতিনিধি | ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ ১০:৪৫
ইভিএম পদ্ধতিতে শুরু হয়েছে মোংলা পোর্ট পৌরসভার ভোট গ্রহণ। শনিবার সকাল ৮টা থেকে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ১২টি কেন্দ্রে শুরু হয় এ ভোট গ্রহণ।
সকাল ৮টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মেয়র প্রার্থী ভোট দেন পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চালনা বন্দর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে। দু’জনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হলেও বিএনপি প্রার্থী নানা অভিযোগ তোলেন।
প্রথমেই আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ আ. রহমান ভোট দেন। এর পরপরই ভোট দিতে আসেন বর্তমান মেয়র ও বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব মো. জুলফিকার আলী।
আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ভোট দিয়ে তার প্রতিক্রিয়া বলেন, ইভিএম’এ ভোট প্রদান সুন্দর ও খুবই সহজ পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে যেমন কারচুপির কোনো সুযোগ নেই তেমনি অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনে ক্ষেত্রে ইভিএম গ্রহণযোগ্য। মানুষ পরিবর্তন চায়, বর্তমান মেয়র সকল নাগরিক সুবিধা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন, মানুষ তাকে প্রত্যাখ্যান করেছে, সুতরাং জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী।
ভোট দেয়ার পর বিএনপির মেয়র প্রার্থী অভিযোগ করে বলেন, তার এজেন্ট কোথাও ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। অনেক জায়গা থেকে এজেন্ট বের করে দেয়া হয়েছে। মারধর করা হচ্ছে। তারপরও জনগণ যদি ভালোভাবে ভোট দিতে পারে তাহলে আমি জয়ী হবো এবং ৭০ভাগ ভোট পাবো। এ ছাড়া রাতভর তার লোকজনের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, মারধর ও কর্মী-সমর্থকদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ভোট কেন্দ্রগুলোতে পুরুষের তুলনায় নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মেয়র পদে ৩ জন, কাউন্সিলর পদে ৩৫ জন ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১২ জন প্রার্থী। এ পৌরসভার মোট ভোটারের সংখ্যা ৩১ হাজার ৫২৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৬৮১ জন এবং নারী ১৪ হাজার ৮৪০ জন।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
মোংলা প্রতিনিধি | ১৬ জানুয়ারি, ২০২১ ১০:৪৫

ইভিএম পদ্ধতিতে শুরু হয়েছে মোংলা পোর্ট পৌরসভার ভোট গ্রহণ। শনিবার সকাল ৮টা থেকে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ১২টি কেন্দ্রে শুরু হয় এ ভোট গ্রহণ।
সকাল ৮টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মেয়র প্রার্থী ভোট দেন পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চালনা বন্দর ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে। দু’জনই জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী হলেও বিএনপি প্রার্থী নানা অভিযোগ তোলেন।
প্রথমেই আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শেখ আ. রহমান ভোট দেন। এর পরপরই ভোট দিতে আসেন বর্তমান মেয়র ও বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব মো. জুলফিকার আলী।
আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ভোট দিয়ে তার প্রতিক্রিয়া বলেন, ইভিএম’এ ভোট প্রদান সুন্দর ও খুবই সহজ পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে যেমন কারচুপির কোনো সুযোগ নেই তেমনি অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনে ক্ষেত্রে ইভিএম গ্রহণযোগ্য। মানুষ পরিবর্তন চায়, বর্তমান মেয়র সকল নাগরিক সুবিধা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন, মানুষ তাকে প্রত্যাখ্যান করেছে, সুতরাং জয়ের ব্যাপারে আমি শতভাগ আশাবাদী।
ভোট দেয়ার পর বিএনপির মেয়র প্রার্থী অভিযোগ করে বলেন, তার এজেন্ট কোথাও ঢুকতে দেয়া হচ্ছে না। অনেক জায়গা থেকে এজেন্ট বের করে দেয়া হয়েছে। মারধর করা হচ্ছে। তারপরও জনগণ যদি ভালোভাবে ভোট দিতে পারে তাহলে আমি জয়ী হবো এবং ৭০ভাগ ভোট পাবো। এ ছাড়া রাতভর তার লোকজনের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, মারধর ও কর্মী-সমর্থকদের অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ভোট কেন্দ্রগুলোতে পুরুষের তুলনায় নারী ভোটারদের উপস্থিতি বেশি।
নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন মেয়র পদে ৩ জন, কাউন্সিলর পদে ৩৫ জন ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১২ জন প্রার্থী। এ পৌরসভার মোট ভোটারের সংখ্যা ৩১ হাজার ৫২৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৬ হাজার ৬৮১ জন এবং নারী ১৪ হাজার ৮৪০ জন।