নাগরপুরে নির্বাচনী সংহিতায় গুলিতে নিহত ১, আহত ৪
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি | ২৬ নভেম্বর, ২০২১ ২০:৪৭
টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নে পাইকাল গ্রামে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন আরো ৪ জন।
নিহত তোতা শেখ (৪০) উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের পাইকাইল গ্রামের আক্কেল মেম্বারের ছেলে। গুলিবিদ্ধসহ দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আক্কেল মেম্বারের ছেলে রফিক শেখ জানান, আমরা পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের সমর্থক এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছিলাম। হঠাৎ-ই আমাদের গ্রামের দপ্তিয়র ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুদ্দীন আমাদের বিরুদ্ধে নির্বাচনে কাজ না করার অভিযোগ আনে। এ বিষয় নিয়ে শুক্রবার বিকেলে আমাদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয় পড়ে সন্ধ্যায় সাইফুদ্দীন, সুমন, খাজা ও জাহাঙ্গীর সদলবলে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে।
তিনি আরো জানান, অতর্কিত হামলায় আমরা হতবিহ্বল হয়ে পড়ি। এ সময় আমার পায়ে গুলি লাগে, পাইকাল গ্রামের মিনহাজ মণ্ডলের ছেলে বাচ্চু মণ্ডল, সুমন, কবীর ও আমার ভাই তোতা শেখ গুরুতর আহত হয়। পড়ে লোকজন আমাদের উদ্ধার করে দৌলতপুর হসপিটালে নিয়ে আসলে আমার ভাই তোতা শেখ মৃত্যুবরণ করেন।
নাগরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরকার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আমি নিজেও সেখানে যাচ্ছি গিয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।
শেয়ার করুন
এই পাতার আরো খবর
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি | ২৬ নভেম্বর, ২০২১ ২০:৪৭

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নে পাইকাল গ্রামে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন আরো ৪ জন।
নিহত তোতা শেখ (৪০) উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের পাইকাইল গ্রামের আক্কেল মেম্বারের ছেলে। গুলিবিদ্ধসহ দুজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
গুলিবিদ্ধ আক্কেল মেম্বারের ছেলে রফিক শেখ জানান, আমরা পারিবারিক ভাবে আওয়ামী লীগের সমর্থক এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করছিলাম। হঠাৎ-ই আমাদের গ্রামের দপ্তিয়র ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুদ্দীন আমাদের বিরুদ্ধে নির্বাচনে কাজ না করার অভিযোগ আনে। এ বিষয় নিয়ে শুক্রবার বিকেলে আমাদের মাঝে কথা-কাটাকাটি হয় পড়ে সন্ধ্যায় সাইফুদ্দীন, সুমন, খাজা ও জাহাঙ্গীর সদলবলে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা করে।
তিনি আরো জানান, অতর্কিত হামলায় আমরা হতবিহ্বল হয়ে পড়ি। এ সময় আমার পায়ে গুলি লাগে, পাইকাল গ্রামের মিনহাজ মণ্ডলের ছেলে বাচ্চু মণ্ডল, সুমন, কবীর ও আমার ভাই তোতা শেখ গুরুতর আহত হয়। পড়ে লোকজন আমাদের উদ্ধার করে দৌলতপুর হসপিটালে নিয়ে আসলে আমার ভাই তোতা শেখ মৃত্যুবরণ করেন।
নাগরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সরকার আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আমি নিজেও সেখানে যাচ্ছি গিয়ে বিস্তারিত জানাতে পারব।