প্যারিসের কল্পনা সত্যি হলো
প্যারিস হিলটনের অনেক পরিচয়। তিনি একাধারে হলিউড অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী, মডেল, সংগীতশিল্পী, লেখক, ডিজে, মার্কিন মিডিয়া ব্যক্তিত্বসহ আরও অনেক কিছু। বিশ্বজুড়ে তিনি বেশি পরিচিত অভিনেত্রী হিসেবে। কয়েকদিন আগে পালিত হলো প্যারিসের ৪০তম জন্মদিন। এদিন জীবনের সেরা উপহার পেলেন প্যারিস। সমুদ্রের তীরে সেদিন সাদা পোশাকে এসেছিলেন তিনি। সাদা স্যুট-প্যান্টে হাজির হয়েছিলেন প্যারিসের প্রেমিক উদ্যোক্তা কার্টার রিউম। প্যারিসের সামনে হাঁটু গেড়ে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘তুমি আমায় বিয়ে করবে?’ প্যারিসও ‘হ্যাঁ’ বলতে সময় নেননি। সেসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। প্যারিস নিজেই টুইটারে সেই ছবি দিয়ে বানানো ভিডিও শেয়ার করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমার আত্মার সঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছি। যখন তুমি হৃদয়ের সহযাত্রীকে খুঁজে পাও, সেই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কার্টার এক পায়ে হাঁটু গেড়ে বসল। আর জিজ্ঞেস করল, আমি ওর সঙ্গে বাকি জীবন কাটাতে চাই কি-না। আমি সব সময় যেমন কল্পনা করেছি, ওই মুহূর্ত ছিল ঠিক তেমনই। আমি বাকি জীবনের জন্য হ্যাঁ বলতে দেরি করিনি। আমি ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। তবে করোনার সময়টায় অন্য অনেকের মতো আমিও ঘরেই ছিলাম। তখন স্থির হয়ে ভেবেছি, জীবনের জন্য এসব ব্যক্তিগত সম্পর্ক কতটা জরুরি। আমার মনে হয়েছে, এই জীবনে কার্টারের চেয়ে বড় উপহার আর নেই। আমি ওকে হারাতে চাই না। আমার জীবনের পরের অধ্যায়ে পা রাখার জন্য প্রতিটা মুহূর্ত আগ্রহ আর উচ্ছ্বাস নিয়ে অপেক্ষা করছি।’ এ সময় প্যারিসের বোন নিকি হিলটন আর কার্টারের ভাই কৌর্টনি রিউমও উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন তাদের কিছু কাছের বন্ধুবান্ধবও।
শেয়ার করুন

প্যারিস হিলটনের অনেক পরিচয়। তিনি একাধারে হলিউড অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী, মডেল, সংগীতশিল্পী, লেখক, ডিজে, মার্কিন মিডিয়া ব্যক্তিত্বসহ আরও অনেক কিছু। বিশ্বজুড়ে তিনি বেশি পরিচিত অভিনেত্রী হিসেবে। কয়েকদিন আগে পালিত হলো প্যারিসের ৪০তম জন্মদিন। এদিন জীবনের সেরা উপহার পেলেন প্যারিস। সমুদ্রের তীরে সেদিন সাদা পোশাকে এসেছিলেন তিনি। সাদা স্যুট-প্যান্টে হাজির হয়েছিলেন প্যারিসের প্রেমিক উদ্যোক্তা কার্টার রিউম। প্যারিসের সামনে হাঁটু গেড়ে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘তুমি আমায় বিয়ে করবে?’ প্যারিসও ‘হ্যাঁ’ বলতে সময় নেননি। সেসব ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। প্যারিস নিজেই টুইটারে সেই ছবি দিয়ে বানানো ভিডিও শেয়ার করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমার আত্মার সঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছি। যখন তুমি হৃদয়ের সহযাত্রীকে খুঁজে পাও, সেই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কার্টার এক পায়ে হাঁটু গেড়ে বসল। আর জিজ্ঞেস করল, আমি ওর সঙ্গে বাকি জীবন কাটাতে চাই কি-না। আমি সব সময় যেমন কল্পনা করেছি, ওই মুহূর্ত ছিল ঠিক তেমনই। আমি বাকি জীবনের জন্য হ্যাঁ বলতে দেরি করিনি। আমি ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। তবে করোনার সময়টায় অন্য অনেকের মতো আমিও ঘরেই ছিলাম। তখন স্থির হয়ে ভেবেছি, জীবনের জন্য এসব ব্যক্তিগত সম্পর্ক কতটা জরুরি। আমার মনে হয়েছে, এই জীবনে কার্টারের চেয়ে বড় উপহার আর নেই। আমি ওকে হারাতে চাই না। আমার জীবনের পরের অধ্যায়ে পা রাখার জন্য প্রতিটা মুহূর্ত আগ্রহ আর উচ্ছ্বাস নিয়ে অপেক্ষা করছি।’ এ সময় প্যারিসের বোন নিকি হিলটন আর কার্টারের ভাই কৌর্টনি রিউমও উপস্থিত ছিলেন। উপস্থিত ছিলেন তাদের কিছু কাছের বন্ধুবান্ধবও।