মরণ কামড় দিতে চান কাঞ্চন!
| ২০ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০
আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন এরই মধ্যে জমে উঠেছে। এবার ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ ও মিশা-জায়েদ প্যানেল থেকে শিল্পীরা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। যে যার মতো প্রচার চালাচ্ছেন। ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। গত ১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ প্রদর্শক সমিতি এক প্রীতিভোজের আয়োজন করে। সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয় ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলকে। ইলিয়াস কাঞ্চন নির্বাচনে আসায় তাকে অভিনন্দন জানান হল মালিক নেতারা। তারা আশা ব্যক্ত করেন, বহু কালজয়ী ও সুপারহিট সিনেমার নায়ক কাঞ্চনের শক্ত নেতৃত্বে দিশা ফিরে পাবে শিল্পী সমিতি। সেই আয়োজনে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘পাইরেসি, অশ্লীলতা, কাটপিস, এরপর অভিভাবকহীন, নেতৃত্বহীন হয়ে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির আজ এই বেহাল। কষ্ট হয় এসব দেখে। ভেবেছিলাম এদিকে আর ফিরব না। কিন্তু সিনিয়র, জুনিয়র সবাই মিলে ধরলেন, আপনাকে দরকার। আমি এলাম। চেষ্টা করে দেখি। এবার মরণ কামড় দেওয়ার মতো চেষ্টা করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘শিল্পীরা রাজপথের মানুষ। চলচ্চিত্রের জন্য পাকিস্তান আমলে আমাদের সিনিয়ররা আন্দোলন করেছেন উর্দু ভাষার সিনেমার প্রতিবাদে। সেই আন্দোলনের ফসল কিন্তু এই চলচ্চিত্র শিল্প। আমি, রাজ্জাক ভাই, আলমগীর ভাই, জসীম ভাই, শাবানা; অনেকে ক্যাপাসিটি ট্যাক্স নিয়ে প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমে রক্ত দিয়েছি রাজপথে। সেই ফল কিন্তু পেয়েছি। আবারও যখন প্রতিকূলতা তখন মাঠে নেমেছি।’
শেয়ার করুন
| ২০ জানুয়ারি, ২০২২ ০০:০০

আসন্ন চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন এরই মধ্যে জমে উঠেছে। এবার ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ ও মিশা-জায়েদ প্যানেল থেকে শিল্পীরা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। যে যার মতো প্রচার চালাচ্ছেন। ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। গত ১৮ জানুয়ারি বাংলাদেশ প্রদর্শক সমিতি এক প্রীতিভোজের আয়োজন করে। সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হয় ইলিয়াস কাঞ্চন-নিপুণ প্যানেলকে। ইলিয়াস কাঞ্চন নির্বাচনে আসায় তাকে অভিনন্দন জানান হল মালিক নেতারা। তারা আশা ব্যক্ত করেন, বহু কালজয়ী ও সুপারহিট সিনেমার নায়ক কাঞ্চনের শক্ত নেতৃত্বে দিশা ফিরে পাবে শিল্পী সমিতি। সেই আয়োজনে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘পাইরেসি, অশ্লীলতা, কাটপিস, এরপর অভিভাবকহীন, নেতৃত্বহীন হয়ে সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির আজ এই বেহাল। কষ্ট হয় এসব দেখে। ভেবেছিলাম এদিকে আর ফিরব না। কিন্তু সিনিয়র, জুনিয়র সবাই মিলে ধরলেন, আপনাকে দরকার। আমি এলাম। চেষ্টা করে দেখি। এবার মরণ কামড় দেওয়ার মতো চেষ্টা করব।’ তিনি আরও বলেন, ‘শিল্পীরা রাজপথের মানুষ। চলচ্চিত্রের জন্য পাকিস্তান আমলে আমাদের সিনিয়ররা আন্দোলন করেছেন উর্দু ভাষার সিনেমার প্রতিবাদে। সেই আন্দোলনের ফসল কিন্তু এই চলচ্চিত্র শিল্প। আমি, রাজ্জাক ভাই, আলমগীর ভাই, জসীম ভাই, শাবানা; অনেকে ক্যাপাসিটি ট্যাক্স নিয়ে প্রতিবাদ করতে রাস্তায় নেমে রক্ত দিয়েছি রাজপথে। সেই ফল কিন্তু পেয়েছি। আবারও যখন প্রতিকূলতা তখন মাঠে নেমেছি।’