এক ঝলকে
| ২৩ জুন, ২০২২ ০০:০০
গুরুতর অসুস্থ তরুণ মজুমদার
ভারতের বাংলা সিনেমার প্রখ্যাত পরিচালক তরুণ মজুমদার গুরুতর অসুস্থ হয়ে ৭ দিন ধরে কলকাতার পিজি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা বা আইসিসিইউ বেডে। যকৃতের জটিলতা নিয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ৬০ থেকে ৮০ দশকে তরুণ মজুমদার বাংলা চলচ্চিত্র অঙ্গনে বেশ কটি আলোচিত ছবি নির্মাণ করে পরিচিতি পেয়েছিলেন। বিয়েও করেছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়কে। সন্ধ্যা রায়ও তৃণমূলের সংসদ সদস্য ছিলেন ২০১৪ সালে বাঁকুড়া সংসদীয় আসনে। তরুণ মজুমদারের জন্ম বাংলাদেশের বগুড়া জেলায়, ১৯৩১ সালের ৮ জানুয়ারি। প্রথম উত্তম-সুচিত্রা জমানায় ছবি নির্মাণে নেমেছিলেন তরুণ মজুমদার। তার পরিচালিত প্রথম ছবি ‘চাওয়া পাওয়া’। ১৯৫৯ সালে উত্তম-সুচিত্রা এবং তুলসী চক্রবর্তীকে নিয়ে তৈরি করেছিলেন ছবিটি। সর্বশেষ ছবি ২০১৮ সালের ‘ভালোবাসার বাড়ি’। তার উল্লেখযোগ্য ছবির মধ্যে রয়েছে ‘গণদেবতা’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘পলাতক’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘শহর থেকে দূরে’, ‘মেঘমুক্তি’, ‘খেলার পুতুল’, ‘অমর গীতি’, ‘ভালোবাসা ভালোবাসা’, ‘আগমন’, ‘আলোর পিপাসা’, ‘বালিকা বধূ’, ‘নিমন্ত্রণ’। তরুণ মজুমদার চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, সাতবার বিএফজেএ পুরস্কার, পাঁচবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারসহ আনন্দলোক পুরস্কার পেযেছেন। ভারতের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান ‘পদ্মশ্রী’ পান ১৯৯০ সালে।
শেয়ার করুন
| ২৩ জুন, ২০২২ ০০:০০

গুরুতর অসুস্থ তরুণ মজুমদার
ভারতের বাংলা সিনেমার প্রখ্যাত পরিচালক তরুণ মজুমদার গুরুতর অসুস্থ হয়ে ৭ দিন ধরে কলকাতার পিজি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা বা আইসিসিইউ বেডে। যকৃতের জটিলতা নিয়ে তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ৬০ থেকে ৮০ দশকে তরুণ মজুমদার বাংলা চলচ্চিত্র অঙ্গনে বেশ কটি আলোচিত ছবি নির্মাণ করে পরিচিতি পেয়েছিলেন। বিয়েও করেছিলেন বাংলা চলচ্চিত্রের অভিনেত্রী সন্ধ্যা রায়কে। সন্ধ্যা রায়ও তৃণমূলের সংসদ সদস্য ছিলেন ২০১৪ সালে বাঁকুড়া সংসদীয় আসনে। তরুণ মজুমদারের জন্ম বাংলাদেশের বগুড়া জেলায়, ১৯৩১ সালের ৮ জানুয়ারি। প্রথম উত্তম-সুচিত্রা জমানায় ছবি নির্মাণে নেমেছিলেন তরুণ মজুমদার। তার পরিচালিত প্রথম ছবি ‘চাওয়া পাওয়া’। ১৯৫৯ সালে উত্তম-সুচিত্রা এবং তুলসী চক্রবর্তীকে নিয়ে তৈরি করেছিলেন ছবিটি। সর্বশেষ ছবি ২০১৮ সালের ‘ভালোবাসার বাড়ি’। তার উল্লেখযোগ্য ছবির মধ্যে রয়েছে ‘গণদেবতা’, ‘কাচের স্বর্গ’, ‘পলাতক’, ‘দাদার কীর্তি’, ‘শহর থেকে দূরে’, ‘মেঘমুক্তি’, ‘খেলার পুতুল’, ‘অমর গীতি’, ‘ভালোবাসা ভালোবাসা’, ‘আগমন’, ‘আলোর পিপাসা’, ‘বালিকা বধূ’, ‘নিমন্ত্রণ’। তরুণ মজুমদার চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, সাতবার বিএফজেএ পুরস্কার, পাঁচবার ফিল্মফেয়ার পুরস্কারসহ আনন্দলোক পুরস্কার পেযেছেন। ভারতের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান ‘পদ্মশ্রী’ পান ১৯৯০ সালে।