কোক স্টুডিও মাতাচ্ছেন মিতু
| ২৩ জুন, ২০২২ ০০:০০
তরুণ কণ্ঠশিল্পী কানিজ খন্দকার মিতু সবাইকে চমকে দিলেন। টাংগাইলের এই মেয়ে এখন মাতাচ্ছেন কোক স্টুডিও বাংলার মঞ্চ। সেখানে তিনি গেয়েছেন লালন সাঁইজির বিখ্যাত গান, ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’। হঠাৎ করে নজর কাড়লেও মিতুর এই পর্যন্ত আসার যাত্রাটা অনেকদিনের। গানের তালিম শুরু হয় ওস্তাদ গোলাম রাব্বানী রতনের কাছে। কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংগীত বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন মিতু। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে লোক বিভাগে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত। মিতুর স্বপ্নপূরণের প্রথম ধাপটি শুরু হয় ২০১১ আয়োজিত এটিএন বাংলায় সংগীতবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘মেঘে ঢাকা তারা’য় অংশ নিয়ে। এই আয়োজনে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন তিনি। এবার বিশ্ব সংগীত দিবসে গত মঙ্গলবার ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ প্রকাশ করল তার কণ্ঠে লালনগীতি। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। মিতুর গানের সঙ্গে ভারতীয় ফোক গান ‘কবিরা কুয়া এক হ্যায়’-এর মিশ্রণে ফিউশন তৈরি করা হয়েছে। কণ্ঠ দিয়েছেন ভারতের গায়ক মুর্শিদাবাদী। মিতু বলেন, ‘এত বড় প্ল্যাটফর্মে লালন সাঁইজির গান করতে পেরেছি, এটি আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানাই অর্ণবদার প্রতি। বিশেষ কৃতজ্ঞতা আমার ওস্তাদ গোলাম রাব্বানী রতনের প্রতি। তিনি আমার পাশে ছায়ার মতো না থাকলে এতদূর আসা হতো না। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষকের প্রতিও আমি কৃতজ্ঞ।’
শেয়ার করুন
| ২৩ জুন, ২০২২ ০০:০০

তরুণ কণ্ঠশিল্পী কানিজ খন্দকার মিতু সবাইকে চমকে দিলেন। টাংগাইলের এই মেয়ে এখন মাতাচ্ছেন কোক স্টুডিও বাংলার মঞ্চ। সেখানে তিনি গেয়েছেন লালন সাঁইজির বিখ্যাত গান, ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে’। হঠাৎ করে নজর কাড়লেও মিতুর এই পর্যন্ত আসার যাত্রাটা অনেকদিনের। গানের তালিম শুরু হয় ওস্তাদ গোলাম রাব্বানী রতনের কাছে। কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংগীত বিভাগ থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন মিতু। একই বিশ্ববিদ্যালয়ে লোক বিভাগে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত। মিতুর স্বপ্নপূরণের প্রথম ধাপটি শুরু হয় ২০১১ আয়োজিত এটিএন বাংলায় সংগীতবিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘মেঘে ঢাকা তারা’য় অংশ নিয়ে। এই আয়োজনে প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন তিনি। এবার বিশ্ব সংগীত দিবসে গত মঙ্গলবার ‘কোক স্টুডিও বাংলা’ প্রকাশ করল তার কণ্ঠে লালনগীতি। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। মিতুর গানের সঙ্গে ভারতীয় ফোক গান ‘কবিরা কুয়া এক হ্যায়’-এর মিশ্রণে ফিউশন তৈরি করা হয়েছে। কণ্ঠ দিয়েছেন ভারতের গায়ক মুর্শিদাবাদী। মিতু বলেন, ‘এত বড় প্ল্যাটফর্মে লালন সাঁইজির গান করতে পেরেছি, এটি আমার কাছে অনেক বড় পাওয়া। কৃতজ্ঞতা জানাই অর্ণবদার প্রতি। বিশেষ কৃতজ্ঞতা আমার ওস্তাদ গোলাম রাব্বানী রতনের প্রতি। তিনি আমার পাশে ছায়ার মতো না থাকলে এতদূর আসা হতো না। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষকের প্রতিও আমি কৃতজ্ঞ।’