চিরনিদ্রায় টুটুল
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
‘অলৌকিক আনন্দের ভার বিধাতা যাহাকে দেন, তাহার বক্ষে বেদনা অপার’Ñ লাইনটি বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন চলচ্চিত্র নির্মাতা সাইদুল আনাম টুটুলের স্ত্রী মোবাশ্বেরা খানম বুশরা। এভাবেই গতকাল বৃহস্পতিবার স্বামীর মরদেহের সামনে দাঁড়িয়ে চিরবিদায় জানান তাকে। এদিন সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানোর পর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয় এই মুক্তিযোদ্ধাকে।
গুণী এই নির্মাতাকে শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে এসেছিলেন মুস্তাফা মনোয়ার, সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকী, মামুনুর রশীদ, মসিহউদ্দিন শাকের, ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও ইয়াসমিন হক প্রমুখ। মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী পরিচালিত ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ সিনেমার চিত্র সম্পাদক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন টুটুল। শাকের বলেন, ‘টুটুল মুক্তিযুদ্ধ করেছে, স্বাধীন বাংলাদেশের শিল্প-সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে।’
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২১ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

‘অলৌকিক আনন্দের ভার বিধাতা যাহাকে দেন, তাহার বক্ষে বেদনা অপার’Ñ লাইনটি বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন চলচ্চিত্র নির্মাতা সাইদুল আনাম টুটুলের স্ত্রী মোবাশ্বেরা খানম বুশরা। এভাবেই গতকাল বৃহস্পতিবার স্বামীর মরদেহের সামনে দাঁড়িয়ে চিরবিদায় জানান তাকে। এদিন সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জানানোর পর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হয় এই মুক্তিযোদ্ধাকে।
গুণী এই নির্মাতাকে শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে এসেছিলেন মুস্তাফা মনোয়ার, সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকী, মামুনুর রশীদ, মসিহউদ্দিন শাকের, ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও ইয়াসমিন হক প্রমুখ। মসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী পরিচালিত ‘সূর্য দীঘল বাড়ী’ সিনেমার চিত্র সম্পাদক হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন টুটুল। শাকের বলেন, ‘টুটুল মুক্তিযুদ্ধ করেছে, স্বাধীন বাংলাদেশের শিল্প-সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে।’
শেয়ার করুন