নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে : বেনজীর
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হবে বলে মন্তব্য করেছেন র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। বেনজীর বলেন, ‘এক সপ্তাহ পরই জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন এবং সরকার গঠন করবেন। নির্বাচনে অতীতের মতো সাংবাদিক ও আমরা একসঙ্গে কাজ করব।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে অস্বস্তিকর, বিরক্তিকর প্রোপাগান্ডা ছড়ানোয় জড়িতরা বিকারগ্রস্ত।’
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘অপরাধ কমলেও নতুন নতুন অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। এ বিষয়টি ক্রাইম রিপোর্টাররা তুলে আনতে পারেন। ফিন্যান্সিয়াল ও সাইবার ক্রাইম বাড়ছে। মিথ্যা কথা ও প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছে। ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইমের ক্ষেত্রে অনেক অপরাধ হচ্ছে যা খালি চোখে দেখা যায় না। আর্থিক খাতে প্রতারণা হচ্ছে। আমাদের আইনে এগুলো সবই দেওয়ানি অভিযোগ। এসব মামলা আদালতে নিষ্পত্তি হতে অনেক সময় ৩০-৩৫ বছরও পার হয়ে যায়।’ তিনি বলেন, ‘একটা মামলার বিচারে সর্বোচ্চ ৭ থেকে ৯ মাস হলো স্ট্যান্ডার্ড।’
শেয়ার করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক | ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮ ০০:০০

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হবে বলে মন্তব্য করেছেন র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি। বেনজীর বলেন, ‘এক সপ্তাহ পরই জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচনে ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন এবং সরকার গঠন করবেন। নির্বাচনে অতীতের মতো সাংবাদিক ও আমরা একসঙ্গে কাজ করব।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে সামনে রেখে অস্বস্তিকর, বিরক্তিকর প্রোপাগান্ডা ছড়ানোয় জড়িতরা বিকারগ্রস্ত।’
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘অপরাধ কমলেও নতুন নতুন অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে। এ বিষয়টি ক্রাইম রিপোর্টাররা তুলে আনতে পারেন। ফিন্যান্সিয়াল ও সাইবার ক্রাইম বাড়ছে। মিথ্যা কথা ও প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছে। ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইমের ক্ষেত্রে অনেক অপরাধ হচ্ছে যা খালি চোখে দেখা যায় না। আর্থিক খাতে প্রতারণা হচ্ছে। আমাদের আইনে এগুলো সবই দেওয়ানি অভিযোগ। এসব মামলা আদালতে নিষ্পত্তি হতে অনেক সময় ৩০-৩৫ বছরও পার হয়ে যায়।’ তিনি বলেন, ‘একটা মামলার বিচারে সর্বোচ্চ ৭ থেকে ৯ মাস হলো স্ট্যান্ডার্ড।’